বিজ্ঞান বিষয়ক খবরসাক্ষাৎকার

রউফুল আলম: বিজ্ঞানচর্চার পথ ধরে এক অনুসন্ধিৎসু গবেষকের গল্প!

Share
Share

বিজ্ঞানচর্চা মানেই এক অজানা জগতে প্রবেশ, যেখানে নতুন আবিষ্কার এবং উদ্ভাবনের পথ খুঁজে নিতে হয় প্রতিনিয়ত। এই চর্চার প্রতিটি ধাপে থাকে চ্যালেঞ্জ, ব্যর্থতা, আবার কখনো সাফল্যের মিষ্টি স্বাদ। একজন গবেষকের প্রতিশ্রুতি এবং অধ্যবসায়ের গল্পই হল রউফুল আলমের জীবন। তাঁর পথচলা বাংলাদেশের এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হয়ে আজ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ গবেষণা প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বিস্তৃত।

প্রথম অধ্যায়: শিক্ষাজীবনের ভিত রচনা

রউফুল আলম—একজন নিবেদিতপ্রাণ গবেষক, যিনি অর্গানিক এবং মেডিসিনাল কেমিস্ট্রিতে তাঁর অসাধারণ অবদান রেখে চলেছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমিস্ট্রিতে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শেষ করার পর তাঁর গন্তব্য ছিল সুইডেনের স্টকহোম ইউনিভার্সিটি। সেখানে অর্গানিক কেমিস্ট্রিতে মাস্টার্স এবং পিএইচডি সম্পন্ন করার মধ্য দিয়ে তাঁর গবেষণার ভিত্তি আরও শক্তিশালী হয়। এরপর সুইডিশ কেমিক্যাল সোসাইটির পোস্টডক্টরাল স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আইভি লিগ স্কুল “ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়া”-তে পোস্টডক সম্পন্ন করেন। এই দীর্ঘ যাত্রা তাঁকে নিয়ে যায় ওষুধ আবিষ্কারের জটিল এবং চ্যালেঞ্জিং পৃথিবীতে। এখান থেকেই তাঁর পেশাদার গবেষণার যাত্রা শুরু।

গবেষণা: ওষুধ আবিষ্কারের প্রক্রিয়ার অংশীদারিত্ব

রউফুল আলমের গবেষণার প্রধান ক্ষেত্র হলো প্রি-ক্লিনিক্যাল পর্যায়ে নতুন ওষুধ আবিষ্কারের প্রক্রিয়া। ওষুধ আবিষ্কার যেমন জটিল, তেমনি সময়সাপেক্ষ একটি কাজ। এটি দুই ধাপে বিভক্ত:

  • প্রি-ক্লিনিক্যাল গবেষণা: যেখানে ল্যাবরেটরিতে ওষুধের কার্যকারিতা এবং সুরক্ষা পরীক্ষা করা হয়।
  • ক্লিনিক্যাল স্টাডি: যেখানে সেচ্ছাসেবী সুস্থ মানুষ এবং রোগীদের ওপর ওষুধ প্রয়োগ করা হয়।

এই গবেষণার প্রতিটি ধাপই অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট এবং নীতিমালা দ্বারা পরিচালিত। তাঁর গবেষণার কাজগুলোতে রয়েছে কেমিস্ট, বায়োলজিস্ট, ফার্মাকোলজিস্ট এবং চিকিৎসকদের একটি সমন্বিত দল।

রউফুল আলমের মতে, “গবেষণা এমন একটি কাজ যেখানে একটি অণুর মতো প্রতিদিন ছোট ছোট অবদান জমা হয়। এটি একসময় মেঘের মতো জমে গিয়ে জ্ঞানের বৃষ্টি হয়ে ঝরে।” তাঁর গবেষণা থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ২৫টি গবেষণা নিবন্ধ এবং পেটেন্ট প্রকাশিত হয়েছে। এই কাজগুলো তাঁর কর্মস্থলের জন্য মূল্যবান সম্পদ হিসেবে কাজ করেছে।

প্রথম প্রকাশের সাফল্য এবং স্বপ্নপূরণের যাত্রা

রউফুল আলমের জীবনের এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক ছিল তাঁর প্রথম গবেষণা নিবন্ধ। পিএইচডির প্রথম বর্ষেই তিনি লিড অথার হিসেবে অত্যন্ত সম্মানজনক জার্নাল অব দ্য আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (JACS)-এ তাঁর প্রথম নিবন্ধ প্রকাশ করেন। JACS-এ নিবন্ধ প্রকাশ করা মানে গবেষণার ক্ষেত্রে একধরনের স্বীকৃতি, যা একজন গবেষকের আত্মবিশ্বাস এবং পেশাদারিত্বের ভিত্তি মজবুত করে। এই অর্জন শুধু তাঁকে স্বীকৃতিই দেয়নি, বরং তাঁর গবেষণাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে গেছে।

আর্টিকেল প্রকাশের কিছুদিন পর রউফুল আলম আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটির কনফারেন্সে যোগ দিতে ফিলাডেলফিয়া যান। এটি ছিল তাঁর জীবনের প্রথম আমেরিকা ভ্রমণ। স্টকহোম থেকে ফিলাডেলফিয়া যাত্রা, এক্সাইটমেন্ট এবং অজানাকে জানার এক দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা ছিল তাঁর জন্য। কনফারেন্সে তিনি একটি ২০ মিনিটের প্রেজেন্টেশন এবং দুইটি পোস্টার প্রেজেন্টেশন দেন। পোস্টার সেশনের সময় একটি আকর্ষণীয় ঘটনা ঘটে।

একজন স্টুডেন্ট তাঁর কাছে এসে বলেন, “আপনার পদ্ধতি অনুসরণ করে আমি কাজটি রিপিট করেছি।” কথাটি শুনে রউফুল প্রথমে বিস্মিত হন এবং এরপর আগ্রহী হয়ে জানতে চান, তিনি কোথায় কাজ করেন। তখন সেই স্টুডেন্ট জানান যে তিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে কাজ করেন এবং তাঁর সুপারভাইজরের নাম উল্লেখ করেন। সেই সুপারভাইজর ছিলেন একজন প্রখ্যাত গবেষক, যাঁর কাজ রউফুল আলম নিয়মিত অনুসরণ করতেন।

এই ঘটনার মধ্য দিয়ে রউফুল প্রথমবার উপলব্ধি করেন, গবেষণার ক্ষেত্রে ভৌগোলিক অবস্থান কোনো বাধা নয়। একজন গবেষকের কাজ যদি যথেষ্ট মানসম্মত এবং নতুনত্বে ভরপুর হয়, তবে তা অবশ্যই অন্য গবেষকদের মনোযোগ আকর্ষণ করবে। “কে কোথায় বসে কাজ করছে, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। আপনার কাজের গুণমানই তাকে গ্রহণযোগ্যতা এনে দেবে”—এটি ছিল তাঁর একটি বড় শিক্ষা।

কনফারেন্সে আরেকটি স্মরণীয় অভিজ্ঞতা ছিল ইউনিভার্সিটি অব কানসাসের এক অধ্যাপকের সঙ্গে পরিচয়। প্রেজেন্টেশন শেষে সেই অধ্যাপক রউফুলের কাছে এসে বলেন, “তোমার যদি কখনো পোস্টডক করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখো।” সঙ্গে একটি বিজনেস কার্ডও দিয়ে যান। তখন রউফুল অবাক হন, কারণ তিনি তখন মাত্র প্রথম বর্ষের পিএইচডি শিক্ষার্থী।

পরে তিনি উপলব্ধি করেন, অধ্যাপক তাঁর কাজের মানের ভিত্তিতেই তাঁকে টার্গেট করেছিলেন। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে রউফুল বুঝতে পারেন যে, ভালো কাজের মাধ্যমেই পেশাদার যোগাযোগ এবং সুযোগ তৈরি হয়।

তবে সেই অধ্যাপককে ধন্যবাদ জানালেও, রউফুলের স্বপ্ন আরও বড় ছিল। পোস্টডকের জন্য তিনি আবেদন করেন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। এর মধ্যে তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে অফার পান, যার মধ্যে তিনি ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়া (UPenn)-এ যোগ দেন।

রউফুল বলেন, “আমার স্বপ্ন এবং দৃষ্টিভঙ্গি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় হয়েছে। ক্যানসাসে পোস্টডকের সুযোগ নিয়ে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম, কিন্তু নিজের আত্মবিশ্বাস এবং উচ্চাশার কারণে আমি লক্ষ্য ঠিক রেখেছিলাম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অভিজ্ঞতা বেড়েছে, নিজের সামর্থ্য সম্পর্কে সচেতন হয়েছি এবং ভবিষ্যতের স্বপ্ন আরও বড় হয়েছে।”

এত অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে তিনি শিখেছেন যে সাফল্য শুধু প্রাপ্তি নয়, এটি গবেষণার প্রতি একধরনের প্রতিজ্ঞাও। প্রতিটি ব্যর্থতা, প্রতিটি নতুন চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিটি ছোট অর্জনই একজন গবেষককে তার বড় স্বপ্ন পূরণের পথে নিয়ে যায়।

গবেষণায় মূল্যবোধ এবং ধৈর্যের গুরুত্ব

একজন গবেষকের সাফল্য শুধুমাত্র সৃজনশীলতার উপর নির্ভর করে না, বরং ধৈর্য, অধ্যবসায় এবং প্রতিদিন কিছু নতুন শেখার অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে। রউফুল আলম মনে করেন, “গবেষণার সৃষ্টিশীল কাজের সাথে টাকার কোনো সরাসরি সম্পর্ক নেই। এটি আনন্দ-বেদনার মিশ্রিত এক কাজ।”

তিনি আরও বলেন, “বিজ্ঞান গবেষণায় ব্যর্থতা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ব্যর্থতা থেকে সফলতার পথ তৈরি হয়।”

তরুণদের জন্য পরামর্শ

বাংলাদেশের তরুণ গবেষকদের উদ্দেশ্যে রউফুল আলমের বার্তা হলো, “বড় বিজ্ঞানী হতে হলে বিশ্বমানের প্রশিক্ষণের জন্য পৃথিবীতে ছড়িয়ে যেতে হবে। পৃথিবী থেকে শিখে আমাদেরকে দেশে কাজ করার পরিকল্পনা করতে হবে। গবেষণার সংস্কৃতি একদিন অবশ্যই বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে, আর প্রবাস ফেরত গবেষকরাই তা গড়ে তুলবে।”

পেশাদার জীবন ছাড়াও একটি সৃজনশীল দিক

গবেষণা জীবনের বাইরে রউফুল আলমের আরেকটি পরিচয় তিনি একজন লেখক। তাঁর তিনটি বই ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বাংলায় বিজ্ঞান, বিশেষ করে রসায়নকে সহজভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করেন, যাতে তরুণ প্রজন্ম বিজ্ঞানকে ভালোবাসতে পারে।

উপসংহার

রউফুল আলমের জীবন শুধুমাত্র এক গবেষকের গল্প নয়; এটি একজন বিজ্ঞানপ্রেমী মানুষের অনুপ্রেরণার প্রতিচ্ছবি। তাঁর কাজ এবং সাফল্য ভবিষ্যতের তরুণ গবেষকদের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। প্রতিদিন একটু একটু করে বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় অবদান রাখার এই গল্প আমাদের শেখায় যে, সঠিক দিকনির্দেশনা এবং অধ্যবসায়ের মাধ্যমে কোনো কিছুই অসম্ভব নয়।

যোগাযোগের জন্য:

Rauful Alam: The Journey of a Curious Researcher in the World of Science

Engaging in scientific research is like stepping into an unexplored realm, constantly seeking paths to new discoveries and innovations. Every step in this journey comes with challenges, failures, and occasionally, the sweet taste of success. Rauful Alam’s life is a testament to the dedication and perseverance of a researcher. His journey spans from a university in Bangladesh to the forefront of leading research institutions in the United States.

Chapter One: Laying the Foundation of Academic Excellence

Rauful Alam is a devoted researcher making significant contributions to the fields of organic and medicinal chemistry. After completing his undergraduate degree in chemistry at the University of Chittagong, Bangladesh, he ventured to Stockholm University in Sweden. There, he fortified his foundation in research by earning a master’s and a PhD in organic chemistry. Following his doctorate, he received a postdoctoral fellowship from the Swedish Chemical Society and joined the University of Pennsylvania, a prestigious Ivy League institution in the United States. This marked the beginning of his professional journey into the complex and challenging world of drug discovery.

Research: Collaborating in the Process of Drug Development

Rauful Alam’s primary area of research is in the pre-clinical stages of drug discovery. Drug development is a complex and time-intensive process divided into two phases:

  1. Pre-Clinical Research: Testing a drug’s effectiveness and safety in laboratory settings.
  2. Clinical Trials: Conducting trials on healthy volunteers and patients to evaluate efficacy and side effects.

Each step of this research process is precise and governed by strict protocols. His work involves a multidisciplinary team of chemists, biologists, pharmacologists, and medical professionals.
According to Rauful, “Research is like adding small contributions every day, much like molecules building up over time to create a cloud that eventually rains knowledge.”
To date, his research has resulted in nearly 25 publications and patents, contributing invaluable assets to his workplace and advancing his field.

Milestone Achievements: From First Publication to Future Aspirations

A significant milestone in Rauful Alam’s life was his first research article. As a first-year PhD student, he published a paper as the lead author in the prestigious Journal of the American Chemical Society (JACS). Publishing in JACS is a mark of distinction in the field of chemistry, strengthening a researcher’s credibility and professional standing. This accomplishment not only provided recognition but also elevated his research to an international level.

Shortly after its publication, Rauful attended the American Chemical Society conference in Philadelphia, marking his first trip to the United States. The journey from Stockholm to Philadelphia was an exciting experience, filled with curiosity and anticipation. At the conference, he delivered a 20-minute presentation and two poster presentations.

During a poster session, a student approached Rauful, saying, “I replicated your method in my research.” Curious, Rauful inquired about the student’s affiliation. The student revealed that he was from Oxford University and mentioned his supervisor, a prominent researcher Rauful had followed closely.

This interaction was a revelation for Rauful, as he realized that scientific innovation transcends geographic boundaries. He reflects, “In the world of discovery and invention, where you work doesn’t matter. If your work has merit, it will be recognized and embraced.”

Another memorable moment at the conference was when a professor from the University of Kansas approached him and said, “If you ever consider pursuing a postdoc, keep in touch.” Handing him a business card, the professor left Rauful astonished, as he was only a first-year PhD student.
Looking back, Rauful notes that the professor had likely recognized the potential of his work through his publication.

However, Rauful’s ambitions aimed even higher. For his postdoc, he applied to the top five universities in the United States and received offers from three. Eventually, he chose to join the University of Pennsylvania (UPenn).

Reflecting on his journey, Rauful says, “Over time, my aspirations grew, and so did my confidence. While I appreciated the offer from Kansas, I was determined to pursue bigger dreams. Experience and knowledge expanded my horizons, and my vision became broader with time.”

Through these experiences, Rauful learned that success is not merely about achievements but also about staying committed to research. Each failure, challenge, and small victory brings a researcher closer to realizing their greater dreams.

Core Values in Research: Patience and Perseverance

A researcher’s success depends not only on creativity but also on patience, dedication, and the willingness to learn every day. According to Rauful, “Scientific research is a mix of joy and hardship. There’s no direct financial correlation to creativity in science—it’s a labor of passion.”
He adds, “Failures are integral to research. Each setback creates a pathway to success.”

Advice for Aspiring Researchers

Rauful Alam’s message for young researchers in Bangladesh is: “To become a great scientist, you must seek world-class training, wherever it is available. Learn from the world and bring your knowledge back to serve your country. The culture of research will eventually flourish in Bangladesh, driven by returning scientists and their vision.”

Beyond Research: A Creative Pursuit

Outside his professional life, Rauful Alam is also a writer. He has authored three books, striving to present science, particularly chemistry, in a simple and accessible way for young readers. His goal is to inspire the next generation to embrace science with curiosity and passion.

Conclusion

Rauful Alam’s life is not just the story of a researcher; it is a reflection of a science enthusiast’s dedication and inspiration. His work and achievements serve as an example for aspiring researchers, demonstrating that persistence, proper guidance, and hard work can make anything possible.

Contact Information:
Email: [email protected]
Blog: Rauful-Alam.blogspot.com

Share

Leave a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ফ্রি ইমেইল নিউজলেটারে সাবক্রাইব করে নিন। আমাদের নতুন লেখাগুলি পৌছে যাবে আপনার ইমেইল বক্সে।

বিভাগসমুহ

Related Articles
সাক্ষাৎকার

ড. নওরীন হক: একজন উদ্ভাবনী গবেষক ও শিক্ষিকা!

ড. নওরীন হক গবেষণার পাশাপাশি RIT-এর সাইবার সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টে কোর্স ইন্সট্রাক্টর হিসেবে...

বিজ্ঞান বিষয়ক খবরসাক্ষাৎকার

মহাবিশ্বের অজানা রহস্য: ড. সৈয়দ আশরাফ উদ্দিনের গবেষণা এবং ভাবনা!

ড. সৈয়দ আশরাফ উদ্দিন, একজন নিবেদিত শিক্ষক ও গবেষক, বর্তমানে University of...

বিজ্ঞান বিষয়ক খবরসাক্ষাৎকার

রেডিও ওভার ফাইবার: উচ্চগতির ডেটা ট্রান্সমিশনে ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি ও এর সম্ভাবনা!

বর্তমানে প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতির যুগে, উচ্চগতির ডেটা ট্রান্সমিশন একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে...

চিকিৎসা বিদ্যাসাক্ষাৎকার

ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ড. ইশতিয়াক রশিদের পথচলার গল্প!

ইশতিয়াক রশিদ, একজন প্রক্রিয়া উন্নয়ন বিজ্ঞানী, ক্যান্সার চিকিৎসায় ডিএনএ সংশোধন প্রক্রিয়ার ভূমিকা...

বিজ্ঞান বিষয়ক খবর

কৃষি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খ্যাতিমান বিজ্ঞানীদের ভিসি হিসেবে নিয়োগ: আসতে পারে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন!

প্রফেসর ড. মোহা: ইয়ামিন হোসেন ফিশারীজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশের কৃষি বিজ্ঞান...

Three Columns Layout

গবেষণার তথ্য ও বিজ্ঞানীদের সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে, বিজ্ঞানী.অর্গ নবীন প্রজন্মকে গবেষণার প্রতি অনুপ্রাণিত করে।

Contact

biggani.org❤️gmail.com

Biggani.org connects young audiences with researchers' stories and insights, cultivating a deep interest in scientific exploration.

বিজ্ঞানী অর্গ (biggani.org) বাংলাদেশি বিজ্ঞানীদের একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে গবেষণা ও বিজ্ঞান নিয়ে বাংলা ভাষায় তথ্য ও সাক্ষাৎকার প্রচার করে – নবীনদের গবেষণা ও উচ্চশিক্ষায় প্রেরণা দেয়া হয়।

যোগাযোগ:

biggani.org@জিমেইল.com

biggani.org, a community of Bangladeshi scientists, shares interviews and information about researchers and scientists in Bengali to inspire young people in research and higher education.