এবারের সাক্ষাৎকার সিরিজে আমাদেরকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন মেহেদি হাসান জনি। মেহেদী হাসান জনি, বর্তমানে সাউথ কোরিয়ায় একটি আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়ে (KwangWoon University, Seoul) ইলেকট্রনিক ইন্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে পিএইচডি (Ph.D) গবেষক হিসাবে কর্মরত আছেন। তিনি আমাদের নবীন প্রজন্মের গবেষকদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। বিস্তারতি জানার জন্য তার সাক্ষাৎকারটি পড়ুন:
প্রথমেই আমরা আপনার সম্বন্ধে আমরা জানতে চাই?
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই বিজ্ঞানী ডট অর্গ (biggani.org) কে আমার গবেষণার বিষয় নিয়ে সংক্ষিপ্ত উপস্থাপন ও অভিজ্ঞতা শেয়ারিং প্লাটফর্মে আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য।
আমি মেহেদী হাসান জনি, বর্তমানে সাউথ কোরিয়ায় একটি আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়ে (KwangWoon University, Seoul) ইলেকট্রনিক ইন্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে পিএইচডি (Ph.D) গবেষক হিসাবে কর্মরত আছি।
আমি ২০২২ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে “এডভান্স কোয়ান্টাম ন্যানো ম্যাটেরিয়াল এবং ওপ্টো ইলেকট্রনিকস ল্যাব (AQNMOL) এ সহকারী গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ ফেলো হিসাবে যোগদান করি, যা কোরিয়ান ন্যানো ডিভাইস আপ্লিকেশন সেন্টার (NDAC) ইনস্টিটিউটের অংশীদারিত্বে ও সহযোগী হিসেবে কাজ করছে।
আমার স্কুলজীবন থেকে বিজ্ঞানশিক্ষার প্রতি প্রবল আগ্রহ থাকা সত্বেও শিক্ষাজীবনে কিছুটা উত্থান-পতনের মধ্যে দিয়ে সাউথ কোরিয়ায় এসে আমার গবেষণার হাতেখড়ি শুরু হয়।
এ পর্যন্ত ১১ টি গবেষণা প্রবন্ধ বিশ্বমানের Q1 & Q2 ranking এর জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ৪ টি প্রবন্ধ আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রকাশক সংস্থা Elsevier, Wiley and American Chemical Society (ACS) তাদের World Top ২% জার্নালে প্রকাশ করেছে: Chemical Engineering Journal, IF:16.74; Journal of Energy Chemistry, IF:14.0; Nano.Micro Small, IF:13.3; ACS_Applied Materials Interface, IF:10.38। এছাড়াও আমাদের আরো কিছু গবেষনা প্রবন্ধ শ্রীঘ্রই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে যেখানে আমি First-author ও Co-author হিসাবে কাজ করছি।
আপনার গবেষনার বিষয় কি?
আমার চলমান Ph.D গবেষণায় মূলত আমি ন্যানোম্যাটেরিয়াল বেইসড ইলেক্ট্রোক্যাটালিস্ট (Electrocatalyst) সিন্থেসিস্ এবং এর গাঠনিক ও ইলেকট্রোক্যাটালাইটিক কর্মদক্ষতা অনুসন্ধান করে থাকি যা কার্যকরীভাবে রাসায়নিক পানি বিশ্লেষণের (Water-splitting) মাধ্যমে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে। এই প্রক্রিয়ার বিদুৎশক্তি প্রয়োগ করে পানির (H2O) অনুকে HER-OER বিক্রিয়ার সাহায্যে ভেঙে হাইড্রোজেন (H2) ও অক্সিজেন (O2) গ্যাসে রূপান্তরিত করা হয়। এই উৎপন্ন পরিবেশ বান্ধব হাইড্রোজেন শক্তি যা জ্বালানি হিসাবে প্রচলিত অনবায়নয়োগ্য শক্তি (Nonrenewable Energy) যেমন: প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, পেট্রোলিয়াম তেল, ইত্যাদি জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প হিসাবে একটি সম্ভবনাময় পদ্ধতি।
বর্তমানে পানি বিশ্লেষণের (Water Catalysis) মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে হাইড্রোজেন শক্তি উৎপন্ন করার জন্যে যে নোবেল (Nobel) ম্যাটেরিয়াল বেইসড বেঞ্চমার্কস (Benchmark) ক্যাটালিস্ট ব্যবহার করা হয়, তার মধ্যে ক্যাথোডিক ইলেকট্রোড হিসাবে প্লাটিনাম কার্বন (Pt/C) এবং অ্যানোডিক ইলেকট্রোড হিসাবে রুথেনিয়াম অক্সাইড/ইরিডিয়াম অক্সাইড (RuO2/IrO2) অন্যতম। কিন্তু নোবেল মেটাল (Pt/Ru/Ir) এর উপর ভিত্তি করে প্রস্তুতকৃত ক্যাটালিস্টগুলো কার্যকারী হিসেবে বিবেচনা করা হলেও বাণিজ্যিকভাবে বৃহৎ পরিসরে H2 শক্তি উৎপাদনে তাদের কিছু মৌলিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে উদাহরণসরূপ: উচ্চদাম, সহজে পিণ্ডীভূত হওয়া, প্রাকৃতিকভাবে আকরিক বিরলতা এবং অনুঘটক প্রক্রিয়ার (Catalytic Process) অস্তিতিশীলতা।
এমতাবস্থায়, নোবেল মেটালগুলোর বিকল্প হিসেবে সল্পমূল্যের, উচ্চতর কার্যক্ষমতা সম্পন্ন ও উন্নত স্তিতিশীলতা বিশিষ্ট Transitional Metal (TM: Ni, Cr, Mo, W, Co, Fe, Mn, etc) বেইসড নতুন Catalyst Material সিন্থেসিস্ করার লক্ষ্যে গবেষকরা প্রবলভাবে অনুসন্ধান করছেন, যেখানে TMs এর সাথে ননমেটালিক উপাদান বোরাইডস (borides), কার্বাইডস (carbides), সেলেনাইড (selenides), ফসফাইড (phosphides) ইত্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আমার গবেষণার প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো: বৃহৎ পরিসরে অর্থাৎ Industrial GH2উৎপাদন: সর্বনিম্ন কেমন ভোল্টেজের মাধ্যমে অতি উচ্চঘনত্বের কারেন্টে TM-based Catalyst দিয়ে উন্নত কর্মদক্ষতা ও সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে Electrochemical Water- splitting করা। যেখানে আমরা বিভিন্ন নমুনার পানি হিসেবে ক্ষারীয় পানি (KOH+H2O), অম্লীয় পানি (H2SO4+H2O), নিরপেক্ষ পানি (PBS+H2O), নদীর ও সামুদ্রিক পানি ব্যবহার করি।
আপনার গবেষনার কাজগুলি কিভাবে আমাদের উপকৃত করছে কিংবা করবে?
বর্তমান বিশ্বে শক্তি এবং পরিবেশ দুটি মূল বিষয় যা বিশ্বের অর্থনৈথিক ও সামাজিক টেকসই উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। জীবাশ্ম জ্বালানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও শক্তির চাহিদা আমাদের সামনে একটি বড় চ্যালেণ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প হিসাবে H2 কে একটি প্রতিশ্রুতি শক্তি মনে করা হলেও Production প্রক্রিয়ার বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে ৪৯% H2 উৎপন্ন করা হয় Steam Reforming of Natural Gas, ২৯% উৎপন্ন করা হয় Partial Oxidation of Hydrocarbons, ১৮% উৎপন্ন করা হয় Coal Gasification প্রকিয়ায়, যা সরাসরি পরিবেশদূষনকারী কার্বন নি:সরনের সাথে সংযুক্ত। এই পরিস্থিতিতে, মাত্র ৪% H2 প্রস্তুত করা হয় Water Electrolysis এর মাধ্যমে যাকে সম্ভবনাময় সবুজ শক্তি/Green Hydrogen (GH2) হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। কারন শূন্য কার্বন নি:সরন, উচ্চমাত্রার শক্তি ঘনত্ব (~১৪৮ মেগাজুল/কেজি), পুর্নব্যবহারযোগ্য, সহজ সংরক্ষণ ও পরিবহনযোগ্য ইত্যাদি।
শক্তির বাহক হিসাবে বহুমুখীতা এবং একটি পরিষ্কার ও দক্ষ জ্বালানী হিসেবে পরিবেশন করার ক্ষমতার কারণে বিভিন্ন শিল্পে GH2 বিস্তৃত প্রয়োগ রয়েছে।
যেমন:
• আমরা H2 ফুয়েল হিসাবে Fuel Cell Vehicles (FCVs) ব্যবহার করতে পারি যেখানে H2 ও O2 বিক্রিয়া করে কোনো কার্বন নির্গমন ছাড়াই বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে এবং পার্শ্বউৎপাদ হিসেবে জলীয়বাষ্প উৎপন্ন হয়।
• H2 কে সরাসরি প্রচলিত জ্বালানির সাথে মিশ্রণ করে অভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিনে (Internal Combustion Engine) ব্যবহার করা যায়।
• শক্তি সঞ্চয়ক হিসাবে ইলেক্ট্রিক্যাল গ্রীডে (Electrical Grid) এবং চাহিদা অনুসারে H2শক্তিকে বিদুৎশক্তিতে রূপান্তর করে ব্যবহার করা যায়।
• শিল্পকারখানায় Ammonia সার উৎপাদন, Petroleum পরিশোধন এবং methanol এর মতো রাসায়নিক পদার্থের তৈরীতে Feedstock হিসাবে H2ব্যবহার হয়।
• Steel industry তে মেটাল উৎপাদনে Oxygen Reducing Agent হিসাবে H2 কাজ করে। এছাড়া ঢালাই ও মেটাল প্রস্তুতিতে Tungsten (W) and Titanium (Ti) এর মতো মেটাল দূরীকরণে H2 ব্যবহার হয়।
• ইলেক্ট্রনিক্স ও সেমিকন্ডাক্টর (Semiconductor) ম্যানুফ্যাকচারিং এর বিভিন্ন ধাপে (Deposition & Etching) H2 ব্যবহার করা হয়।
• ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে Edible Oil/Fat Hydrogenation, স্বাস্থ্যসেবাতে H2O2 উৎপাদনে, ঔষধশিল্পে বিভিন্ন Chemical Synthesis, Rocket Propulsion, বাসাবাড়িতে Heating & Cooling System এ H2 ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
কিছু আন্তর্জাতিক Industrial GH2 Plant প্রকল্প ও উদ্দেশ্য:
• 35-MW PEM Electrolyzer, Niagara Fall, USA.
• 24-MW PEM Electrolyzer, Leuna Chemical Complex, Germany. ৬০০ Fuel Cell বাস, যা বছরের ৪০০০০ টন CO2 নি:সরণ কমাবে।
• 24-MW PEM Electrolyzer, Porsgrunn, Norway. দৈনিক ১০০০০ কেজি GH2 উৎপাদন।
• Certified Green Hydrogen to Pernambuco, Brazil. বছরে ১৫৬ টন GH2 আমদানি করা।
গবেষনা কাজের বিশেষ কোন অভিজ্ঞতা কি আমাদের সাথে শেয়ার করবেন?
ব্যতিক্রমধর্মী কাজের মধ্যে, গবেষণা করা বিষয়টি অন্যতম কারন এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া যেখানে আপনি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যাবেন। একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর গবেষনার পরিকল্পনা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিশেষ করে প্রতিটি ধাপে নতুনত্ব ও বাস্তবিক দুটি বিষয় আমাকে গবেষণার কাজে প্রবলভাবে উদ্বুদ্ধ করে। নির্দিষ্ট একটি গবেষণার কাজ কিছু মৌলিক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ধারাবাহিক ধাপের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। যেমন:
• Research Plan Setup
• Operating Instruments
• Investigation and Characterization
• Result and Data Analysis
• Data Plotting and Arrangement
• Writing Research Article
• Article Submission in Journal
• Handling Review
• Publishing Paper
আমার গবেষণার বিষয়টি মূলত Nanomaterial and Electrochemistry এর উপর নির্ভরশীল। তাই বিভিন্ন ন্যানোস্কেলের Materialistic Characterization এর জন্য SEM, XRD, XPS, TEM, Raman, etc সিস্টেম অপারেটিং এবং ডাটা অনুসন্ধান করা হয়। আমার একটি গবেষণার কাজে আমি High-resolution SEM দিয়ে একটি Synthesized Electrode Material এর characterization করার সময় একটি আকর্ষণীয় লক্ষ্য করি। মাত্র ০.০০১ মিলিমোলার Hydrothermal Co (Cobalt) Doping Concentration এবং ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস Thermal Annealing Temperature এর পার্থক্যের কারণে প্রস্তুতকৃত ইলেক্ট্রোডের Geometrical Surface Morphology ব্যাপকভাবে পরিবর্তন হয়। যা আমার গবেষনার কাজে একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষার্থী যারা বিজ্ঞানে কাজ করতে চায় – তাদের জন্য আপনার কোন ম্যাসেজ কিংবা বার্তা কি?
গবেষনায় যদিও আমি অপরিপক্ব। তবে প্রাথমিকভাবে আমি মনে করি, প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট আপনার কৌতুহলিক ও সৃজনশীলতার মনোভাব গবেষণার জগৎে একটি ভিন্নমাত্রা সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে গবেষণা শুরুর পূর্বমূহর্তে নিজেকে মসৃণভাবে গবেষণা কাজের দিকে অগ্রসর করানো কিছুটা জটিল এবং কষ্টসাধ্য। তাই আমি ব্যাক্তিগতভাবে অনুভব করি, গবেষণা কাজের সাথে চলমান সময়টা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, গবেষণা কাজের সাথে যুক্ত হবো এই সময়টা তরুণ ছাত্রপ্রজন্মের জন্যে ঠিক তেমনি গুরুত্বপূর্ণ বা কোনোকোনো ক্ষেত্রে বেশী। Because,I do believe that finding a way is the first step for walking a way.
গবেষণা ক্যারিয়ারের দিক নির্ধারণের পথে Phase Transition এর সময়ে নিজের মানসিকতাকে দৃঢ় রাখা অনেক অনেকাংশে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রথমত, Informative Way তে পরিকল্পনা ও পরিশ্রম করলে কিছুটা Self-confidence বৃদ্ধিপাবে যা আপনার Step-Up/Moving-Forward এর পথকে সহজ করতে পারে।
দ্বিতীয়ত, আমরা সবাই মোটামুটি আমাদের পারিপার্শ্বিক পরিবেশের দ্বারা প্রভাবিত হয়। উদাহরণসরূপ: ধরুন আপনার সবচেয়ে কাছের ৫-৭ জন বন্ধু সবাই সর্বোচ্চ প্রচেষ্টায় BCS পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করছে অথবা করবে। কিন্তু তাদের মধ্যে আপনি ভিন্ন, যে উচ্চতর শিক্ষার জন্যে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এমতাবস্থায় আপনি সম্পূর্ণ ভিন্ন চিন্তাধারার মানুষ না হলে, আপনার ফোকাসিং পয়েন্টে স্থিতিশীল থাকা কিছুটা কঠিন হতে পারে। তারমানে এই না যে আপনি আপনার বন্ধুদের পরিত্যাগ করবেন। এখানে মৌলিক ব্যাপার হচ্ছে আপনার মতো একই রকম চিন্তার মানুষজনের সাথে ভালো যোগাযোগ ও বন্ধন সৃষ্টি করা, কারন এইটা একটা খুবই ভালো মাধ্যম যেখানে আপনি নিজেকে আপনার লক্ষে Motivate রাখতে পারবেন। পাশাপাশি, সঠিক Guideline and Suggestion এর জন্যে আপনার পাশে কেউ না কেউ থাকা অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ।
তৃতীয়ত, আপনি যেখানেই পড়াশোনা করেন নাহ কেন কিবাং যেখানেই থাকেন না কেন, নিজস্বতার উপর সম্মান রাখুন এবং পাশাপাশি সৃষ্টিকর্তার উপর কৃতজ্ঞ থাকুন। বিশ্বাস রাখুন আপনার মানসিক আত্মকর্মশক্তি আপনাকে আপনার লক্ষ্যে নিয়ে যাবে।
It can’t be done by itself until you make it done yourself..!!
আপনার ইমেইল : [email protected]
আপনার লিংকডইন : https://www.linkedin.com/in/mehedi-hasan-joni-012309251
আপনার ওয়েবসাইট বা গবেষনাকাজের লিংক : https://sites.google.com/view/mehedi-joni/home
পরিশেষে আমরা বিজ্ঞানী অর্গ এর পক্ষ থেকে মেহেদী হাসান জনিকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা । তার সাক্ষাৎকারে আমরা খুবই আননন্দিত। তিনি আমাদের নবীন গবেষকদের জন্য এক অন্যতম দৃষ্টান্ত।
Leave a comment