ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রবলচাপের ফলে প্রতিবছর ১% করে কৃষি জমি কমছে। আবাসন ব্যবস্থাপনার জন্য উজাড় হচ্ছে বন ও কৃষি জমি। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বহুমূখী কৃষি কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে সরকারী এবং বেসরকারী পর্যায়ে। প্রবল জনসংখ্যার চাপে সৃষ্ট খাদ্য সংকট, পুষ্টি ঘাটতি, পুষ্টি সমস্যা বৃদ্ধি সর্বোপরি দেশের বিশাল দরিদ্র জনগোষ্টীর আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখে খাদ্য সংকট নিরসনের লক্ষ্যে দেশের প্রধানখাত কৃষিকে অগ্রাধিকার দিয়ে দরিদ্র জনগোষ্টীর খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং পরিবারের সচ্ছলতা আনয়নে ঐড়সবংঃবধফ এবং Homestead Ges Extended homestead এর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতকরণের জন্য কৃষি ভিত্তিক কর্মকান্ডের মাধ্যম বসতভিটার খালি জায়গার সর্বোত্তম ব্যবহার, পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি সবজি বিক্রি করে আর্থিকভাবে সাবলম্বী হওয়া।
কৃষি কর্মসূচীর মূল কর্মকান্ডের সঙ্গে ক্ষুদ্র কৃষি উপকরণের মাধ্যমে বসতভিটার খালি জায়গা, ঘরের চাল, উঠোন, বাড়ীর সামনে ও পিছনের খালি জায়গা, বেড়া, ছায়াময়, স্যাতসেতে স্থান, পুকুরপাড়, ডোবা অর্থাৎ আগ্রহী/চাষীর বাড়ীর এক ইঞ্চি জমি ও পতিত না রেখে বসতবাড়ীর জায়গার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করে খাদ্যোৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে আয় বৃদ্ধিকরণ।
পদক্ষেপের বিভিন্ন ধরনের কৃষি কার্যক্রম পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে। খাদ্য
নিরাপত্তার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় রেখে পদক্ষেপ নিজস্ব
কর্মকান্ডের সঙ্গে piloting হিসেবে ২/১ টি জেলায় কার্যক্রমটি শুরু করবে তবে
দাতাসংস্থা বা আগ্রহী ব্যক্তিদের অনুদান পাওয়া সম্ভব হলে পদক্ষেপ যৌথভাবে
ব্যাপক আকারে কার্যক্রমটি বাস্তবায়নে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
Leave a comment