পদার্থবিদ আবু সাঈদ মাহাজুমি বর্তমানে কর্মরত আছেন ঊর্ধ্বতন প্রভাষক হিসেবে সাউথওয়েস্ট জিয়াটং ইউনিভার্সিটি, চীনে।
একইসাথে তিনি গবেষণারত রেইল ট্র্যাকশন অ্যাপ্লিকেশনস এর জন্য অর্ধপরিবাহী ন্যানো-স্ট্রাকচার এবং উচ্চশক্তি সমৃদ্ধ অর্ধপরিবাহী বিষয়ে।
পদার্থবিদ্যা ও এর প্রকৌশল বিষয়ে তাঁর সুদীর্ঘ ৮ বছরের অভিজ্ঞতা জানতে চেয়ে বিজ্ঞানী.অর্গ এর আলাপন।
বিজ্ঞানী.অর্গ: বর্তমানে একজন সফল বিজ্ঞানী হওয়ার পেছনে শৈশবের গল্পটি কেমন ছিল?
ড.মাহাজুমি: ছোটবেলার গল্প বলতে আসলে পরিবারের অনুপ্রেরণায় বেশি ছিল। মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠার পরেও পড়াশোনায় কোন ঝামেলা পোহাতে হয়নি।বাবা ছোট্ট একটি সরকারি চাকরি করতেন তবুও কখনো বুঝতে দিতেন না যে আমাদের জন্য তিনি কতটা পরিশ্রম করছেন।সব সময় পড়াশোনার জন্য অনুপ্রেরণা দিতেন তিনি এবং বলতেন ঠিকমতো পড়াশোনা করো এতে যা দরকার আমি দিবো। তাই বলতে গেলে বাবার অনুপ্রেরণাটা ছোটবেলা থেকে অনেক বেশি ছিল।
বিজ্ঞানী.অর্গ: প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা কোথা থেকে শুরু করেন?
ড.মাহাজুমি: আমার বেড়ে ওঠা কুমিল্লার জোয়ারিয়া গ্রামে। আমার পড়াশোনা সেখানেই শুরু হয়।
বিজ্ঞানী.অর্গ: মাধ্যমিকের পরে শিক্ষা জীবন কেমন ছিল?
ড.মাহাজুমি: মাধ্যমিক পড়াশোনা আমার কুমিল্লা পলিটেকনিক থেকে ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি তে। সেখানে পড়াশোনা করেছি তিন বছর। তারপরে BIT,গাজীপুর (বর্তমানে DUET) কে ইলেকট্রনিক্স নিয়ে পড়াশোনা শেষ করলাম। স্কুল জীবনে আমার উপর আমার শিক্ষকদের প্রভাব অনেক বেশি ছিল। যার ফলস্বরূপ আমার ইঞ্জিনিয়ারিং এর দিকে আগ্রহী হওয়া। DUET থেকে ভালো রেজাল্টের সাথে পড়াশোনা শেষ করি।
বিজ্ঞানী.অর্গ: আমরা জানি আপনি এখন দেশের বাইরে শিক্ষকতা করছেন এবং গবেষণা কাজে যুক্ত আছেন। পড়াশোনা শেষের পর থেকে এখান অব্দি কিভাবে আসা?
ড.মাহাজুমি: বাংলাদেশে পড়াশোনা শেষ করে চাকরিতে গান করি প্রাইভেট ভার্সিটির (Northern University) শিক্ষক হিসেবে। একই সময়ে আরো একটি চাকরি করতে থাকি।
এমন ভাবেই চলতে চলতে মনে হল এভাবে আসলে হয় না। তাই পরবর্তী পড়াশোনার জন্য সুইডেনে আবেদন করলাম। সুইডেনের Halmstad University তে Microelectronics and Photonics এ প্রথম সেমিস্টার শেষ করার পর চলে গেলাম KTH Royal Institute of Technology, Stockholm, Sweden
এখানে পড়াশোনা ভালো না লাগাই আবার চলে আসি Halmstad University তে। Microelectronics and Photonics এ MSc এর শেষ পর্যায়ে থিসিস চলছিল । সে অবস্থায় যুক্তরাজ্যে আবেদন করলাম কয়েকটি ইউনিভার্সিটি তে। যুক্তরাজ্যের ল্যানকেস্টার ইউনিভার্সিটি তে পিএইচডি এর জন্য পড়াশোনা শুরু করি।
বিজ্ঞানী.অর্গ: আপনি কি নিয়ে গবেষণা করছিলেন?
ড.মাহাজুমি: আমি কোয়ান্টাম ডট এর ক্যারেক্টারাইজেশন নিয়ে কাজ করছিলাম।
বিজ্ঞানী.অর্গ: কোয়ান্টাম ডট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ভাবে কিছু বলেন।
ড.মাহাজুমি: কোয়ান্টাম ডট এমন কিছু অর্ধপরিবাহী যার ইলেক্ট্রনিক লক্ষণসমূহ এর আকার এবং আকৃতির ওপর নির্ভর করে। সাধারণত কোয়ান্টাম ডটের আকার যতটা ছোট হয়, এর পটি পার্থক্য ততই বেশি হয়। এই পটি পার্থক্য যত বেশি হয়, কোনো একটি ইলেকট্রনকে যোজ্যতা পটি থেকে পরিবহন পটি পর্যন্ত আনতে তত বেশি শক্তির প্রয়োজন হয় এবং যখন ডটটি পুনরায় নিম্নতম শক্তির অবস্থায় আসে, তখন তারচেয়ে বেশি শক্তিসম্পন্ন ফোটন নির্গত হয়।
বিজ্ঞানী.অর্গ: কোয়ান্টাম ডটস এর ক্যারেক্টারাইজেসন বুঝতে যে সকল যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় সেগুলো কি ধরনের?
ড.মাহাজুমি: কোয়ান্টাম ডটের গ্রোয়িং হয় এমবিই molecular beam epitaxy এর মাধ্যমে।
বিজ্ঞানী.অর্গ: এমবিই মানে কি?
ড.মাহাজুমি:এমবিই হলো একটি নোবেল টেকনোলজি বা মেশিন।
অনেক ধরনের সাবস্ট্যান্ট থাকে যাতে বিম আসলে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
বিজ্ঞানী.অর্গ: কোয়ান্টাম ডট তৈরিতে কি ধরনের উপাদান প্রয়োজন হয়?
ড.মাহাজুমি: এমবিই গ্রো আপ করতে গ্যালিয়াম আর্সেনাইড সাবস্ট্যান্ট ব্যবহার করা হয়। এরপর এটাকে এম্বেড করে গ্যালিয়াম অ্যান্টিমোনাইড কোয়ান্টাম ডট তৈরি করে বিভিন্ন লেয়ার দেওয়া হয়। যেমন সিঙ্গেল লেয়ার, ডাবল লেয়ার…10th লেয়ার দিয়ে পরীক্ষা করা হয় যে কোন লেয়ার টি সোলার সেল অ্যাপ্লিকেশন এর জন্য উপযোগী।
এভাবে প্রত্যেকটি লেয়ার পরীক্ষা করার পর আমরা জানতে পারি 10th লেয়ার এ সোলার সেল এর কার্যক্ষমতা সবচেয়ে বেশি থাকে।
বিজ্ঞানী.অর্গ: আপনাদের এই গবেষণা কত সালে শুরু হয়?
ড.মাহাজুমি: আমরা শুরু করি 2009 থেকে এবং এই গবেষণা চলতে থাকে 2010, 2011, 2012 ও 2013 এর মার্চ পর্যন্ত।
বিজ্ঞানী.অর্গ: সাধারণত সোলার সেল এর কার্যক্ষমতা শতকরা 5 থেকে 10 ভাগ পর্যন্ত হয়ে থাকে। আপনাদের ক্ষেত্রে যে কোয়ান্টাম ডট সোলার সিস্টেম তৈরি করলেন তার কার্যক্ষমতা কেমন পেয়েছিলেন?
ড.মাহাজুমি: একক সোলার সেল এর কার্যক্ষমতা আমরা ল্যাবরেটরীতে পেয়েছিলাম 22 শতাংশ যা তখনকার কমার্শিয়াল জগতে অনেক বেশি।কারণ দেখা যায় সিলিকনের জন্য কার্যক্ষমতা 11 অথবা 12% হলেই অনেক বেশি কিন্তু আমাদের গবেষণা ছিল গ্যালিয়াম আর্সেনাইড এর ক্ষেত্রে। এতেও কার্যক্ষমতা বেশ ভালো লক্ষ্য করেছিলাম।
বিজ্ঞানী.অর্গ: গবেষণার শেষে এটি বাণিজ্যিকভাবে কোন প্রতিষ্ঠানে অনুমোদিত হয়েছে?
ড.মাহাজুমি: গবেষণার শেষের দিকে সাউথ আফ্রিকান একটি কম্পানি এর সাথে বাণিজ্যিক ভাবের অনুমোদনের চুক্তি হচ্ছিল কিন্তু ঠিক সেসময় আমার পিএইচডি শেষ হয়ে যাওয়ায় আমি সেখান থেকে চলে যায়। তাই এই বিষয়ের সমসাময়িক কোন তথ্য আমার কাছে নেই।
বিজ্ঞানী.অর্গ: সৌর বিদ্যুৎ নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা কি শুরু থেকেই?
ড.মাহাজুমি: আসলে শুরুতে ভেবেছিলাম আমি ইঞ্জিনিয়ার হব কিন্তু এখানে যে মাস্টার্স, রিসার্চ , পিএইচডি এইসব আছে সে সম্বন্ধে তেমন কোন ধারণা ছিল না। সৌর বিদ্যুৎ নিয়ে কাজ পড়াশোনা চলতে থাকা অবস্থায় শুরু হয়।
বিজ্ঞানী.অর্গ: গবেষণা শেষে কর্মজীবনের শুরু কিভাবে?
ড.মাহাজুমি: পিএইচডি শেষ করে সৌদি আরবে আবেদন করলাম। কোন ঝামেলা ছাড়াই আমি পরিবারসহ সৌদি আরবে চলে আসি।কিন্তু আমি যে বিষয়ের উপর কাজ করছিলাম সে বিষয়ে কোনো কাজ না থাকায় শিক্ষকতা শুরু করি। ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল সার্কিটস , ম্যানুফ্যাকচারস ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর বেশ কিছু বিষয়ের উপর শিক্ষকতা শুরু করি।
বিজ্ঞানী.অর্গ: সৌদি আরব এবং মিডিল ইস্টেরগুলোতে অনেক বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছে। সেখানকার গবেষণা কেমন হয়ে থাকে?
ড.মাহাজুমি: আমি সবচেয়ে বড় King Saud University এ শিক্ষকতা করেছি। এখানে সৌদি আরবীয় শিক্ষার্থী সবচেয়ে বেশি এবং সাথে কিছু অন্যদেশের শিক্ষার্থী ও থাকে। এখানে উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। এতে মেডিকেল এর পরে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রাধান্য পায়। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর মন ভাল থাকে। অনেকটা আমাদের দেশের মতোই।
বিজ্ঞানী.অর্গ: সেখানে কোন ভাষায় পড়াতেন?
ড.মাহাজুমি: এখানে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াতে শতভাগ ইংরেজি বাধ্যতামূলক। যদিও অনেকে সেটা মানেন না এবং আরবিতে নির্দেশনা দেন যেহেতু তাদের মাতৃভাষা আরবি। কিন্তু আমরা যারা বাইরের তারা ইংরেজি মাধ্যমে ব্যবহার করি।
বিজ্ঞানী.অর্গ: কিং সাউদ ইউনিভার্সিটি তে আপনি কত বছর শিক্ষকতা করেছেন?
ড.মাহাজুমি: সেখানে একটানা পাঁচ বছর শিক্ষকতা করেছি।২০১৩ সালের ডিসেম্বর হতে শুরু করে ২০১৮ এর ডিসেম্বর পর্যন্ত।
বিজ্ঞানী.অর্গ: এর মধ্যে কি আপনি আপনার গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিলেন?
ড.মাহাজুমি: আমার গবেষণা কাজ পরিচালনা করতে এমবিই মেশিনসহ অন্যান্য উপাদান যেমন হিলিয়াম, লিকুইড নাইট্রোজেন, লিকুইড হিলিয়াম ইত্যাদির প্রয়োজন ছিল যা সেখানে সচরাচর পাওয়া যায়নি। যদিওবা একটি প্রতিষ্ঠানের এমবিই মেশিন ছিল কিন্তু সাপোর্ট স্টাফ ছাড়া মেশিন একা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব ছিল না ।
বিজ্ঞানী.অর্গ: ওখানে কি কোন ক্লিন রুম বা ফেব্রিকেশন রুম ছিল?
ড.মাহাজুমি: হ্যাঁ তা ছিল কিন্তু ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ ও সহায়তা সেখানে পাইনি। পরবর্তীতে বুঝতে পারলাম আমার গবেষণা একদম বন্ধ প্রায়। তাই সেখান থেকে চলে যায়।
বিজ্ঞানী.অর্গ: বর্তমানে আপনি কোথায় কাজ করেছেন?
ড.মাহাজুমি: কিং সাউদ ইউনিভার্সিটি ছেড়ে আমি Chendu City, Sichuan, China এর Southwest Jiaotong University তে যোগদান করি। Southwest Jiaotong University ও Leeds University একত্র ভাবে একটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করে। সেখানে আমি Senior Lecturer হিসেবে কাজ করছি।
বিজ্ঞানী.অর্গ: আপনি এখনো শিক্ষকতা করছেন নাকি গবেষণা শুরু করেছেন?
ড.মাহাজুমি: আমি এখানে সম্পূর্ণভাবে শিক্ষকতা শুরু করেছি।
বিজ্ঞানী.অর্গ: কোন বিষয়ে কাজ শুরু করবেন?
ড.মাহাজুমি: এখানে MBE মেশিন (Molecular-beam epitaxy ) নাই তবে ক্যারেক্টারাইজেসন (গুণগত মান) সম্পর্কিত যে গবেষণাগার গুলো রয়েছে সেগুলো অনেক ভালো এবং সাপোর্টিং স্টাফ ও রয়েছে। আমি চেষ্টা করব এখানে যে সকল অধ্যাপক কাজ করছেন পাওয়ার ইলেকট্রনিক্স ও ইলেকট্রনিক্স মেটেরিয়ালস নিয়ে তাদের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করার।
কাজটি হবে মূলত- পাওয়ার ট্রানজিস্টার এর ভেতরের পার্টিকেলস গুলো কিভাবে কাজ করছে তা নিয়ে।
বিজ্ঞানী.অর্গ: Fermi law এর মাধ্যমে ট্রানজিস্টার যে আকারে ছোট হচ্ছে সেক্ষেত্রে কোয়ান্টাম ডট এর প্রয়োগ আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
ড.মাহাজুমি: এটি আসলে অনেক বড় কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে। সংক্ষেপে বলতে গেলে সেমিকন্ডাক্টর টিকে থাকতে পারবেন কিনা এমন প্রশ্নে বলতে গেলে বর্তমানে যে সকল প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে সেগুলো আসলেই ভবিষ্যতে ইলেকট্রনিক্স জগতে বিশাল পরিবর্তন নিয়ে আসবে। তবে আমি সেমিকন্ডাক্টর প্রেমী মানুষ হিসেবে বলবো- অবশ্যই টিকে থাকবে কারণ এটি নির্ভর করে ব্যবহার উপযোগীতার উপর। অর্থাৎ যেহেতু ট্রানজিস্টর গুলো ছোট হয়ে আসছে সে ক্ষেত্রে অন্যান্য মেটারিয়াল গুলো যেমন অর্গানিক ইলেকট্রনিক্স বা প্লাস্টিক ইলেকট্রনিক্স বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে। ভবিষ্যতের প্রযুক্তি গুলো আরো উন্নততর হতে চলেছে।
বিজ্ঞানী.অর্গ: অর্গানিক সেমিকন্ডাক্টর বলতে কী বোঝায়?
ড.মাহাজুমি: অর্গানিক সেমিকন্ডাক্টর বা ইলেকট্রনিক্স প্লাস্টিক ইলেকট্রনিক্স নামেও প্রচলিত। এটি মবিলিটি অফ ইলেকট্রনস এর খুব কম মানে কাজ করে । এটা দিয়ে অনেক বেশি পরিশীলিত ভাবে কাজ করতে হয়। লিকুইড মেটেরিয়ালের বিভিন্ন ফর্ম এ কাজ করে।একে অনেক সময় মেটাল ফর্ম ও দেওয়া হয়।ইনঅর্গানিক ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিনির্ভর কিন্তু সহজলভ্য। অপর দিকে অর্গানিক ইলেকট্রনিক্স এর প্রযুক্তি নির্ভরশীলতা অনেক বেশি। অর্গানিক এর মূল বিষয়টি হলো সসফোর নিয়ে কাজ করা যা লিকুইড সাবস্ট্যান্ট থেকে আসে।
আমার কাছে ছোট সাইজ ইলেকট্রনিক্স এর ক্ষেত্রে অর্গানিক বা প্লাস্টিক ইলেকট্রনিক্স বেশি গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে।
বিজ্ঞানী.অর্গ: ইন-অর্গানিক এবং অর্গানিক সেমিকন্ডাক্টর এর ক্ষেত্রে কি তাপের সমস্যা আছে?
ড.মাহাজুমি: সীমাবদ্ধতা অর্গানিক ও ইন-অর্গানিক দুই ধরনের সেমিকন্ডাক্টরেই দেখা যায় । মবিলিটি অফ ইলেকট্রন এর মান উপর নির্ভর করে। ইন অর্গানিক এ সহজে কাজ করা যায় আর অর্গানিক সেমিকন্ডাক্টর একটু বেশি প্রযুক্তি নির্ভর।
বিজ্ঞানী.অর্গ: ধন্যবাদ আমাদের সময় দেওয়ার জন্য। আজকে কোয়ান্টাম ডট ইলেকট্রনিক্স ফিল্ডে যে চমৎকার অবদান রাখছে এ সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা পেলাম।
সাক্ষাতকারটি লিপিবদ্ধ করতে সহায়তা করেছে জয়নাব বিন্তে আলী।
Leave a comment