চার দশকেরও বেশি অপেক্ষার পর দেখা মিলেছে গড পার্টিকেল বা ঈশ্বর কণার। এর পর গবেষকেরা কি হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন?
সুইজারল্যান্ডের ইউরোপিয়ান কাউন্সিল ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চের (সার্ন) গবেষকেরা ৪ জুলাই জেনেভায় ঈশ্বর কণা বা হিগস বোসন কণার অনুরূপ একটি কণা আবিষ্কারের ঘোষণা দেওয়ার পর লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার নামের যন্ত্রে নতুন এক গবেষণা শুরু করার পরিকল্পনা করেছেন।
ঈশ্বর কণার গবেষণায় ক্ষান্ত দিয়ে এবার তাঁরা ছুটবেন আরও একটি রহস্যময় বিষয়ের সমাধান খুঁজতে। তাঁর খুঁজবেন ‘ডার্ক ম্যাটার’ ও ডার্ক এনার্জির কারণ ও স্বরূপ, যা এই মহাবিশ্ব-রহস্যের জট খুলতে সাহায্য করবে তাদের। এক খবরে টেলিগ্রাফ এ তথ্য জানিয়েছে।
পদার্থবিজ্ঞানীদের ধারণা, ‘এই মহাবিশ্বকে একত্রে ধরে রেখেছে একটি শক্তি আর এই বিষয়টিই হতে পারে সেই ডার্ক ম্যাটার। সব খানেই আমাদের ঘিরে রেখেছে ডার্ক ম্যাটার অথচ আমরা ডার্ক ম্যাটারের কোনো অস্তিত্ব টের পাই না। এর কারণ ডার্ক ম্যাটার থেকে কোনো আলোর বিচ্ছুরণ, প্রতিফলন বা আলো তৈরি হয় না। এই ডার্ক ম্যাটার পুরো বিশ্বের ৮৪ শতাংশ দখল করে রেখেছে।’
গবেষকেরা আশা করছেন, লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার ব্যবহার করেই তাঁরা ডার্ক ম্যাটার তৈরি করতে সক্ষম হবেন। অবশ্য এ জন্য তাঁদের ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী কণার বিম বা রশ্মি ব্যবহার করে পরস্পরের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটাতে হবে। সার্ন কর্তৃপক্ষ তাঁদের পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ হিগস বোসন কণা নিয়ে আরও গবেষণা চলবে। এরপর মেরামত ও আধুনিক প্রযুক্তি যুক্ত করতে এলএইচসি দেড় বছরেরও বেশি সময় বন্ধ রাখা হবে। তাঁরা আশা করছেন, ২০২০ সাল নাগাদ এলএইচসিকে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় করে ‘সুপার এলএইচসি’তে রূপ দেওয়া হবে, যা দুর্লভ কণার সন্ধান দিতে সক্ষম হবে।
বেশ ভাল লিখেছেন। এমন লেখা আরো চাই। http://PCJOBS24.COM এর পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভ কামনা ।
বেশ ভাল লিখেছেন। এমন লেখা আরো চাই। http://www.pcjobs24.com এর পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভ কামনা ।
বেশ ভাল লিখেছেন। এমন লেখা আরো চাই … অনেক শুভ কামনা ।
well done