আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে উন্নতমানের গবেষণার স্বীকৃতি পেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ইত্তেফাক ২৯ নভেম্বর ২০০৬
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে উন্নতমানের গবেষণার স্বীকৃতি পেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণাপত্র বিশ্বের সর্বাধিক পঠিত দুই হাজার গবেষণাপত্রের মধ্যে ১৫তম স্থান অধিকার করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ‘কন্সট্রাকশন এন্ড অপারেশন অব এ সিম্পল ইলেকট্রনিক স্পেকল প্যাটার্ন ইনটারফেরোমিটার এন্ড ইটস ইউজ ইন মেজারিং মাইক্রোসপিক ডিফরমেশন’ শীর্ষক এ গবেষণাটি বিশ্ববিখ্যাত রিসার্চ জার্নাল ‘অপটিকস এন্ড লেজার টেকনোলজি’তে প্রকাশিত হয়। হল্যান্ড ভিত্তিক ওই জার্নালে ২৪টি কোর ‘সাবজেক্ট এরিয়া’র ওপর বাছাই করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ সারা বিশ্বের ২ হাজারের অধিক গবেষকদের গবেষণাপত্র স্থান পায়। এর মধ্যে শীর্ষ ২৫টি গবেষণাপত্রের তালিকা সম্প্রতি সাইন্স ডাইরেক্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রোভিসি ও পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের সিনিয়র অধ্যাপক ড· আ ফ ম ইউসুফ হায়দার এবং একই বিভাগের অধ্যাপক কে এম আবেদিনের তত্ত্বাবধানে মাস্টার্সের শিড়্গার্থী এস এ জেসমিন ১৯৯৯ সালে ওই গবেষণাটি করেন মাস্টার্সের থিসিস হিসেবে। তাদের উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে চাপ, তাপ এবং বল প্রয়োগসহ বিভিন্ন কারণে উদ্ভূত বস্তôুর মাইক্রো ডিফরমেশন পর্যবেড়্গণ সম্ভব।ওয়েবসাইটে দেখা যায়, গবেষণাপত্রটি ২০০০ সালের আগস্টে প্রকাশিত হয় এবং নভেম্বর মাসে তা অনলাইনে দেয়া হয়। সাইন্স ডাইরেক্টের রিপোর্ট অনুযায়ী ২০০৪ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর কোয়ার্টারে শীর্ষ ২৫টি সর্বাধিক পঠিত গবেষণাপত্রের মধ্যে যুক্তরাজ্য প্রথম, চীন দ্বিতীয়, তাইওয়ান তৃতীয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাটি ১৫তম স্থান অধিকার করে।এ ব্যাপারে অধ্যাপক আ ফ ম ইউসুফ হায়দারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, সীমিত সুযোগ-সুবিধার মধ্যেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে বিশ্বমানের গবেষণা হয় এটি তার প্রমাণ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কর্মে সুধিমহলের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করে বলেন, বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে সুপরিচিত করতে উন্নতমানের গবেষণার কোন বিকল্প নেই।
feel proud… thts great…..
sob daha mittha. oi hane sodo internatonal politic and fighting practice hoi.