উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগকলাম

কলাম: আমাদের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো কবে হার্ভার্ডের মতো সাহসী হবে

Share
Share

হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির আর্থিক তহবিল ৫০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। তাই ট্রাম্প যে ফান্ড বন্ধ করেছেন, তাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কার্যক্রম ব‍্যাহত হবে, তবে তা বন্ধ হয়ে যাবে না।ছবি: সংগৃহীত

অতিথি লেখক: রউফুল আলম
লেখক ও গবেষক
ইমেইল: [email protected]

ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর অনেক বিতর্কিত পদক্ষেপ নিয়েছেন। সম্প্রতি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিলিয়ন ডলার ফেডারেল ফান্ড বন্ধ করে নতুন বিতর্ক তৈরি করেছেন। ট্রাম্পের আগে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কোনো প্রেসিডেন্ট হার্ভার্ডের ফান্ড বন্ধ করার নির্দেশ দেননি।

ট্রাম্প তাঁর আগের মেয়াদেও বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন। হার্ভার্ড ও এমআইটি মিলে ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের জুলাই মাসে মামলাও করেছিল। এলিট বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ট্রাম্পের এই ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বকে বিভিন্ন বিশ্লেষক বিভিন্নভাবে দেখছেন।

যদিও ট্রাম্প যুক্তি দিয়েছেন, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে ‘ইহুদিবিরোধী কর্মকাণ্ড বা অ্যান্টিসেমিটিজম’ বেড়ে গেছে। বস্তুত এ কথা প্রচার করে মানুষের মুখ বন্ধ রাখার চেষ্টা করছেন। তবে স্কলার সমাজে এই যুক্তি তেমন গ্রহণযোগ্যতা পায়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো তাদের দেশের প্রেসিডেন্টকে সাধারণত আলাদা করে গুরুত্ব দেয় না; বলা চলে, আলাদা করে গুরুত্ব দেওয়ার সংস্কৃতি নেই। প্রেসিডেন্টরাও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কোনো দ্বন্দ্বে জড়াতে যান না।

বিশ্ব র‍্যাঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির বেশির ভাগ বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো হলো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। হার্ভার্ড, এমআইটি, প্রিন্সটন, স্ট‍্যানফোর্ড, কলোম্বিয়া, ইয়েল, ইউপ‍্যান ইত‍্যাদি সবই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বলতে যা বোঝায়, সেগুলো বস্তুত রাজ‍্য বা স্টেটের প্রতিষ্ঠান।

যেমন ইউনিভার্সিটি অব ক‍্যালিফোর্নিয়া-বার্কলে (ইউসি-বার্কলে), মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটি, ভার্জিনিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি—এমন অনেক প্রতিষ্ঠান। প্রাইভেট হোক কিংবা পাবলিক, বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলোয় প্রেসিডেন্ট কিংবা ফেডারেল সরকারের সরাসরি প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের সুযোগ বা সংস্কৃতি নেই।

ফলে বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো স্বায়ত্তশাসিত। এমনকি ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো অনেক বেশি স্বায়ত্তশাসিত ও স্বাধীন।

একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকলেও ফান্ড বা আর্থিক অনুদান এবং গবেষণানীতিতে প্রভাব রাখে। ফেডারেল সরকারের ফান্ড বা অর্থায়ন সব বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যই কমবেশি বরাদ্দ থাকে।

সেই ফান্ড বণ্টন ও প্রদানে ফেডারেল সরকারের নিয়ন্ত্রণ থাকে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো ফেডারেল সরকারের ফান্ড ছাড়াও প্রাইভেট ফান্ড, স্টুডেন্টদের টিউশন ফি ও ডোনেশন পেয়ে থাকে। বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাদের গবেষণা কার্যক্রম থাকে। ফলে শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে অনেক টাকা পায়।

তা ছাড়া অনেক ধনী পরিবার থেকে ডোনেশন পায়। পাবলিক বা স্টেট ইউনিভার্সিটিগুলো রাজ‍্য সরকার থেকেও অর্থ পায়। যেমন হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির এনডোর্মেন্ট বা আর্থিক তহবিল ৫০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। পৃথিবীর যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে তাদের আর্থিক তহবিল বেশি।

সুতরাং ট্রাম্প যে ফান্ড বন্ধ করেছেন, তাতে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কার্যক্রম ব‍্যাহত হবে, তবে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাবে না। ট্রাম্প বস্তুত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেডারেল ফান্ড বন্ধ করেছেন, প্রাইভেট ফান্ড বন্ধ করতে পারবেন না।

ট্রাম্প তাহলে কোন ক্ষমতাবলে হার্ভার্ডের ফান্ড বন্ধ করলেন? রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টেরও অনেক প্রশাসনিক ক্ষমতা থাকে। নির্বাহী আদেশ বা এক্সিকিউটিভ অর্ডারের মাধ্যমে অনেক কিছু করার ক্ষমতা রাখেন।

সেই ক্ষমতাবলেই তিনি এই কাজ করেছেন। হার্ভার্ড প্রশাসনও চুপ করে হাত গুটিয়ে বসে নেই। কারণ, প্রেসিডেন্টের কাজের বিরুদ্ধেও মামলা করার অধিকার এ দেশের প্রতিষ্ঠানের আছে।

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট (উপাচার্য–তুল‍্য) এলেন গার্বার লড়ে যাচ্ছেন। ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে হার্ভার্ড কর্তৃপক্ষ মামলা করেছে ও আইনি লড়াই চলছে।

ট্রাম্প চার বছরের বেশি ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না, কিন্তু হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি থাকবে। ট্রাম্প হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির ফান্ড বন্ধ করতে পারবেন, কিন্তু সেটা কত দিন টিকবে, সময়ই বলে দেবে।

চলমান আইনি লড়াইয়ে যদি ট্রাম্প জিতেও যান, তাতেও হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির উজ্জ্বলতা বাড়বে। চার বছর পর হার্ভার্ড হয়তো আরও প্রবলভাবে ঘুরে দাঁড়াবে। কিন্তু এই যে একটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পৃথিবীর শক্তিশালী একটি রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে লড়তে পারে—এর নামই ব‍্যবস্থাপনা, এর নামই সাহস।

এই ব‍্যবস্থাপনা যেসব সমাজে গড়ে উঠেছে, সেসব সমাজ সহজে ভেঙে পড়ে না। সব দিক দিয়ে ভেঙে পড়ে না। আর একটা প্রতিষ্ঠানের এমন সাহস, স্বতন্ত্রতা অন‍্য প্রতিষ্ঠানকে শক্তি দেয়। অন‍্য প্রতিষ্ঠানকেও স্বাধীনভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে।

যুক্তরাষ্ট্রের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলোর উপাচার্য (অনেক প্রতিষ্ঠানে প্রেসিডেন্টও বলা হয়) নিয়োগে কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো ভূমিকা নেই। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট কিংবা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা নেই।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্ট্রি এই নিয়োগপ্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। সার্চ কমিটি গঠনের মধ‍্য দিয়ে উপাচার্য পদের জন‍্য আবেদন চাওয়া হয়। তারপর সেখান থেকে সেরা প্রার্থী নিয়োগ দেওয়া হয়।

অন‍্যদিকে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলোয় রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়। সে নিয়োগপ্রক্রিয়ায় প্রধানমন্ত্রী, এমনকি দলের অন্য নেতাদেরও প্রত্যক্ষ সুপারিশ থাকে।

এ জন্য একজন উপাচার্য কখনোই সরকারের অনৈতিক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যেতে চান না। কারণ, তাঁর চাকরি হারানোর ভয় থাকে। উপাচার্য যতটা দলীয় হয়ে উঠতে পারেন, চাকরির নিশ্চয়তা তাঁর ততই বেশি থাকে।

আহমদ ছফা ৩০ বছর আগে তাঁর গাভী বিত্তান্ত বইয়ে এমনই উপাচার্যের চরিত্র তুলে ধরেছেন এবং দুর্ভাগ‍্যজনকভাবে সেই চর্চা থেকে, সেই মানের উপাচার্যদের বলয় থেকে দেশের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো মুক্ত হয়নি আজও।

বর্তমানের মতো তখনো ট্রাম্প সরকার ক্ষমতায় আসার পর ইমিগ্রেশন–বিষয়ক বিভিন্ন জটিলতা তৈরি করেছিলেন। ইউপ‍্যানের প্রেসিডেন্ট এমি গুটম‍্যান সেসব সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাতেন। তাঁর সেসব প্রতিবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হতো। সরকারের বিভিন্ন নিয়মনীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার কথা ব‍্যক্ত করতেন। আমি অবাক হয়ে ভাবতাম, এ দেশের একজন উপাচার্য দেশের সরকারের নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও তার শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান! এই সব দেশে যেন বিশ্ববিদ্যালয় নিজেই একটি রাষ্ট্রতুল‍্য প্রতিষ্ঠান! দেশের ভেতর যেন এক আলাদা দেশ। সরকারের পালাবদলের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক রূপ বদলায় না।

বিশ্ববিদ্যালয় হলো দেশের যেকোনো প্রতিষ্ঠানের চেয়ে জ্ঞান–গরিমায় ভিন্ন। সেখানে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পণ্ডিত, বিশ্লেষক, গবেষক, লেখক, অধ‍্যাপক থাকেন। বিশ্ববিদ‍্যালয়ই যদি ক্রমে সরকারের হুকুমের প্রতিষ্ঠান হয়ে ওঠে, তাহলে আর অন্যান্য প্রতিষ্ঠান কি করে মেরুদণ্ড নিয়ে দাঁড়াবে?

যে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরুদণ্ড দুর্বল হয়ে যায়, সে দেশের অন্য বহু প্রতিষ্ঠান স্বাভাবিকভাবেই সরকারের অনুগত প্রতিষ্ঠান হয়ে ওঠে, উঠতে বাধ্য।

দুর্ভাগ‍্যজনক হলো, আমাদের সরকারগুলো বিশ্ববিদ‍্যালয়কে তাদের হুকুম বা ইচ্ছার বলয়ের মধ্যেই রাখতে চায়। ফলে ইচ্ছা করেই সরকারের পছন্দমতো উপাচার্য, সহ–উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রণ রাখাই সরকারের মূল লক্ষ‍্য থাকে। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয় মূলত সরকারকে ক্ষমতায় রাখতে এবং ক্ষমতা থেকে সরাতে বেশ ভূমিকা রাখে। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে যে সরকারের নিয়ন্ত্রণ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটে গেছে, সেই সরকার ক্ষমতা থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

এ দেশের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো তাই রাজনৈতিক মাঠে ক্ষমতার পটপরিবর্তনে যতটা ভূমিকা রেখেছে, জ্ঞান-গবেষণায় ততটাই পিছিয়েছে। এটা আমাদের জন‍্য ঐতিহাসিক এক অভিশাপ বলেই আমি বিবেচনা করি। এবং এই জটিলতা থেকে উত্তরণের চেষ্টা কোনো সরকারই করেনি; বরং নিজেদের দলের ছাত্রদের নগ্নভাবে রাজনৈতিক সমর্থন দিয়ে গেছে। দলীয় শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছে।

শিক্ষক সমিতিগুলো ছিল সরকারের মুখপাত্র। আর ছাত্রসংসদগুলোতে নির্বাচন না দিয়ে দলীয় ছাত্রদের দিয়ে ক‍্যাম্পাস, হল দখল একটা স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সবই এখন প্রতিষ্ঠিত চর্চা এবং এই চর্চার মধ‍্যে থেকে আগামীর তরুণেরাও বেরিয়ে আসতে পারছেন না।

সরকারকে দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তারা কী আশা করে। কেন্দ্রীয় ক্ষমতার বলয় থেকে মুক্ত হতে না পারলে দেশের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো কোনো দিনই বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠবে না।

ট্রাম্প যখন প্রথম ক্ষমতায় আসেন, আমি তখন ইউনিভার্সিটি অব প‍েনসিলভানিয়াতে (ইউপ‍্যান) পোস্টডক্টরাল গবেষক হিসেবে কাজ করছিলাম। তখন ইউপ‍্যানের প্রেসিডেন্ট ছিলেন এমি গুটম‍্যান।

বর্তমানের মতো তখনো ট্রাম্প সরকার ক্ষমতায় আসার পর ইমিগ্রেশন–বিষয়ক বিভিন্ন জটিলতা তৈরি করেছিলেন। ইউপ‍্যানের প্রেসিডেন্ট এমি গুটম‍্যান সেসব সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাতেন। তাঁর সেসব প্রতিবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হতো। সরকারের বিভিন্ন নিয়মনীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার কথা ব‍্যক্ত করতেন।

আমি অবাক হয়ে ভাবতাম, এ দেশের একজন উপাচার্য দেশের সরকারের নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও তার শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান! এই সব দেশে যেন বিশ্ববিদ্যালয় নিজেই একটি রাষ্ট্রতুল‍্য প্রতিষ্ঠান! দেশের ভেতর যেন এক আলাদা দেশ। সরকারের পালাবদলের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক রূপ বদলায় না।

আমাদের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো কি কখনো এমনভাবে গড়ে উঠবে? এতটুকু না হোক অন্তত কাছাকাছি? আমরা চাই, আমাদের বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলোর মেরুদণ্ড কিছুটা হলেও হার্ভার্ডের মতো হোক। বিশ্ববিদ‍্যালয়গুলো হোক তারুণ‍্যের ও দেশের মানুষের আলোকবর্তিকা।


তথ্যসূত্র:
এই লেখাটি প্রথম আলোর প্রকাশিত প্রবন্ধ থেকে সংগৃহীত।
লেখক: ড. রউফুল আলম, গবেষক, ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।

Share

Leave a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ফ্রি ইমেইল নিউজলেটারে সাবক্রাইব করে নিন। আমাদের নতুন লেখাগুলি পৌছে যাবে আপনার ইমেইল বক্সে।

বিভাগসমুহ

Related Articles
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগএসো শিখি

সীমার বাইরে স্বপ্ন দেখুন!

হার্ভার্ড, টোকিও এবং অক্সফোর্ডের মতো শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে সাধারণ বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা কীভাবে পূর্ণ...

কলামতথ্যপ্রযুক্তি

কলাম: সোশ্যাল মিডিয়ার বিপদ: একটি বিভ্রান্তিকর প্রতিচ্ছবি

সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল কন্টেন্ট এবং ইকো চেম্বারের মাধ্যমে বাস্তবতা বিকৃত করে। লুকানো...

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগকলাম

কলাম: আবিষ্কার-উদ্ভাবনে আমরা কেন পিছিয়ে

গবেষণা ও উদ্ভাবনে বাংলাদেশ কেন পিছিয়ে? এই বিশদ প্রবন্ধে দুর্বল শিক্ষা সংস্কৃতি...

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগগবেষণায় হাতে খড়ি

ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) এবং সাইটস্কোর (CiteScore)

বাংলায় ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর এবং সাইটস্কোরের মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি আবিষ্কার করুন। স্পষ্ট উদাহরণ...

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগরসায়নবিদ্যা

রাসায়নিক বিক্রিয়া: সহজ পাঠ – ২

অতিথি লেখক: রউফুল আলমলেখক ও গবেষকইমেইল: [email protected] 🔗রাসায়নিক বিক্রিয়া সহজ পাঠ রাসায়নিক বিক্রিয়া,...

Three Columns Layout

গবেষণার তথ্য ও বিজ্ঞানীদের সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে, বিজ্ঞানী.অর্গ নবীন প্রজন্মকে গবেষণার প্রতি অনুপ্রাণিত করে।

Contact

biggani.org❤️gmail.com

Biggani.org connects young audiences with researchers' stories and insights, cultivating a deep interest in scientific exploration.

বিজ্ঞানী অর্গ (biggani.org) বাংলাদেশি বিজ্ঞানীদের একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে গবেষণা ও বিজ্ঞান নিয়ে বাংলা ভাষায় তথ্য ও সাক্ষাৎকার প্রচার করে – নবীনদের গবেষণা ও উচ্চশিক্ষায় প্রেরণা দেয়া হয়।

যোগাযোগ:

biggani.org@জিমেইল.com

biggani.org, a community of Bangladeshi scientists, shares interviews and information about researchers and scientists in Bengali to inspire young people in research and higher education.