বিজ্ঞানী স্যার আইজাক নিউটন

SIR ISAAC NEWTON [১৬৪২-১৭২৭ খ্রিস্টাব্দ]
একটি আশ্চর্যের ঘটনা বিজ্ঞানের ইতিহাসেআর তা হচ্ছে দুর্বল, শীর্ণকায় এবং সেই সঙ্গে ক্ষুদ্র আকৃতির শিশু যার জীবনের আশা ছেড়ে দিয়েছিল তাঁর মাতা, অথচ এই ব্যক্তি একদিন সবাইকে অবাক করে দিয়ে বিজ্ঞান চর্চায় রাখেন অসাধারণ অবদানএ যেন সৃষ্টিকর্তার কল্যাণে বিশ্বের জন্য এক বিস্ময়কর ফসলতিনি হচ্ছেন বিজ্ঞানের রাজ্যে একজন উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক স্যার আইজাক নিউটনতিনি একজন পদার্থ বিজ্ঞানী ও গণিতজ্ঞ

অন্যতম অবদানসমূহ: নিউটনের গতিসূত্র-
ক. প্রতিটি ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে
খ. বাইরে থেকে প্রযুক্ত বল দ্বারা অবস্থার পরিবর্তন করতে বাধ্য না করলে অচল বস্তু চিরকাল অচল অবস্থাতেই থাকবে এবং সচল বস্তু চিরকাল সমবেগে সরলরেখা ধরে চলতে থাকবে
গ. বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার বস্তুটির উপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে প্রযুক্ত হয় ভরবেগের পরিবর্তনও সেদিকে ঘটে
নিউটনের অভিকর্ষ তত্ত্ব-
বিশ্বজগতে সমস্ত বস্তুই বল দ্বারা পরস্পরকে আকর্ষণ করেএই আকর্ষণ বল বস্তু দুটোর ভরের সমানুপাতিক এবং বস্তুদ্বয়ের মধ্যে দূরত্বের ব্যস্তানুপাতিক

বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি শাখায় তিনি গবেষণা করে গেছেনবলা যায়, তিনি যেখানে হাত দিয়েছেন সেখানেই যেন রত্ন ফলেছেঅংকশাস্ত্র, জ্যোতির্বিদ্যা এবং পদার্থবিদ্যায় তাঁর গবেষণাকে কেন্দ্র করে এককালে সারা বিশ্বে সৃষ্টি হয়েছিল বিরাট আলোড়নপ্রকৃতপক্ষে ঐ তিন শাস্ত্রের ভিত্তি স্থাপন করে গেছেন নিউটন

বিজ্ঞানী নিউটন জন্মগ্রহণ করেন ১৬৪২ সালে ইংল্যান্ডের লিঙ্কনশায়ারের গ্রানথামের নিকটবর্তী উল্‌স্‌থর্প নামক গ্রামেতাঁর পিতার নামও ছিল আইজাক নিউটননিউটনের জন্মের কয়েকমাস আগেই পিতার মৃত্যু হয়তাঁর মা হ্যানা নিউটন, স্বামীর স্মৃতি হিসেবে পুত্রের নাম রেখেছিলেন আইজাক নিউটন

নিউটনের যখন দুবছর বয়স, তখন তাঁর মা নিকটস্থ গীর্জার পাদ্রী বার্নাবাস স্মিথকে বিয়ে করেনএই বিবাহকালে তিনি তাঁর সকল সম্পত্তি নিউটনের নামে লিখে দেনবিধবা মায়ের সঙ্গে জীবনের প্রথম তিন বছর কেটে যায়এ সময় তাঁর মা বিবাহ করেনএকরকম অবাঞ্চিত হিসেবে নিউটন তাঁর নানীর কাছে লালিত-পালিত হন একরকম এতিম অবস্থায় বিজ্ঞানী নিউটনের শৈশব-কৈশোর কাটেএই গ্রামের পাঠশালাতে তাঁর শিক্ষাজীবনের শুরু হয়১২ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি এই স্কুলে লেখাপড়া করেন

এরপর তিনি নিকটস্থ প্যানথাম শহরে গিয়ে কিংসনামক একটি স্কুলে ভর্তি হন সময় তাঁর অসাধারণ মেধার পরিচয় পাওয়া যায়জন্মলগ্ন থেকে নিউটন ছিলেন রুগ্ন প্রকৃতিরতবুও তাঁর দুষ্টমির কমতি ছিল নাঅপরদিকে বালক নিউটনের জ্ঞান প্রতিভায় শিক্ষকগণ মুগ্ধ হয়ে যান

একদিনের ঘটনাএকটা বিষয় নিউটন প্রায় লক্ষ করতেন স্কুলের অধ্যক্ষের শালা স্কুলে আসতে দেরি করতেননিউটন বলে ওঠলেন, স্যার আমি আপনার জন্য একটা ঘড়ি তৈরি করে দিচ্ছি, তাহলে ঘড়ি দেখে যথাসময়ে স্কুলে আসতে পারবেনযথার্থই তিনি ঘড়ি তৈরি করলেনঘড়ির উপরে থাকত একটা পানির পাত্রপ্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি সেই পাত্রে ঢেলে দেওয়া হততাঁর থেকে ফোঁটা ফোঁটা পানি ঘড়ির কাটার উপর পড়তএর ফলে ঘড়ির কাটা আপন গতিতেই এগিয়ে চলত

বিজ্ঞানী ও সাধকগণ কখনো এমন আত্মমগ্নতায় বিভোর হন সবকিছুই যেনো ভুলে যান নিউটনও এমনিভাবে কোন নতুন বৈজ্ঞানিক ভাবনায় ডুবে থাকেনএকদিনের ঘটনা একজন লোক তাঁর বাড়িতে এসে একটা প্রিজম (তিনকোণা কাচ) দেখিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন এর দাম কত হতে পারেএ সময় নিউটন প্রিজমের বৈজ্ঞানিক গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে বললেন, এর সঠিক মূল্য নির্ণয় করা তাঁর সাধ্যের বাইরেফলে লোকটি বেশি দাম চাইলনিউটন সেই দামে প্রিজমটি কিনে ফেললেনএই প্রিজম থেকে পরবর্তীকালে উদ্ভাবন করেন বর্ণতত্ত্ব (The theory of color)|
দ্বিতীয়বার নিউটনের মা বিধবা হলে তাঁর মা ও স ভাইবোনসহ আবার একত্রে বসবাস শুরু করেনভাগ্যের কি এক নির্মম পরিহাসএদিকে মার একার পক্ষে ক্ষেত-জমিজমা তদারকি করা সম্ভব হল নাঅবশেষে মা স্কুল ছাড়িয়ে চৌদ্দ বছরের নিউটনকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে এলেনকিন্তু নিউটন তাঁর ক্ষেত খামারের কাজের পাশাপাশি তাঁর বন্ধুর বাড়ির পারিবারিক লাইব্রেরিতে গিয়ে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে থাকেন

ভাগ্যের চাকা হঠা-ই সচল হলোচাচা উইলিয়াম ভাইপোর জ্ঞানতৃষ্ণায় মুগ্ধ হয়ে নিজের কাছে নিউটনকে রেখে দিলেনচাচা কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেনআবার নিউটন স্কুলে ভর্তি হলেনএবার সম্পূর্ণ চাচার উদ্যোগে এর এক বছর পর নিউটন ট্রিনিটি কলেজে ভর্তি হলেনশুরু হলো এক নতুন জীবন

নিউটন ছিলেন অসাধারণ মেধাসম্পন্নযথেষ্ট পরিশ্রমী ছিলেন তিনিঅঙ্কে ছিল নিউটনের বেশ ভাল দখলবলা যায়, যে কোন জটিল অঙ্কের সহজ সমাধান করে দিতেন তিনিতবুও অঙ্কের প্রতি তার তেমন কোনো আকর্ষণবোধ ছিল নাবরং প্রকৃতির দুর্জেয় রহস্য তাঁকে যেন সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করতনিউটনের এ বিশ্বাস ছিল প্রবল, একমাত্র বিজ্ঞানের মাধ্যমেই প্রকৃতির এই গোপন রহস্যকে উদ্‌ঘাটন করা সম্ভব

১৬৬৫ সালে নিউটন স্নাতক ডিগ্রি লাভ করলেনকলেজে ছাত্র থাকাকালীন অবস্থায় তিনি কিছু জটিল তথ্যের আবিষ্কার করেন- বাইনমিয়াল থিওরেম (Binomial theorem), ফ্লাক্সসন (Fluxions) যা বর্তমানে ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাস (Interegal Calculus) নামে পরিচিত এছাড়াও তিনি আবিষ্কার করেন কঠিন পদার্থের ঘনত্ব (The method for Calculating the area of curves or the volume of slides)| ১৬৬৬ সালে Fluxions পদ্ধতি উদ্ভাবনের সাথে সাথেই মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সন্বন্ধে চিন্তা-ভাবনা করতে শুরু করেছেনঅবাক করা বিষয়, এসময় নিউটনের বয়স তখন মাত্র ২৪ বছর

মধ্যাকর্ষণ তত্ত্বের একটি ঘটনাকলেজ ছুটিতে মায়ের কাছে গিয়েছেনপ্রকৃতির পরিবেশে প্রেমিকাকে নিয়ে বসে আছেন বাগানেসেই মুহূর্তে হঠা খসে পড়ল একটা আপেলমগ্ন হয়ে পড়লেন অন্য চিন্তায়ঠোঁটের কোণায় অজান্তে জলন্ত সিগারেট ধরলেন প্রেমিকার হাতেফলে প্রেমিকা দৌড়ে পালালেনএদিকে বিজ্ঞানী নিউটনের মাথায় খুরপাক খেলো, কেন আপেলটি আকাশে না উঠে মাটিতে এসে পড়ল? এই জিজ্ঞাসাই মানুষের চিন্তার জগতে এক যুগান্তর নিয়ে এলোএভাবে মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্বের সৃষ্টি হলোযদিও এই চিন্তার সূত্রপাত হয়েছিল বহু পূর্বেইনিউটন গবেষণা প্রকাশ করলেন তাঁর কালজয়ী গ্রন্থ “Mathmetical principles of Nature philosophy”|
তখন তিনি ২৫ বছরের এক তরুণএ সময় তিনি চাঁদ ও অন্য গ্রহ-নক্ষত্রের গতি নির্ণয় করতে সচেষ্ট হলেনকিন্তু তাঁর উদ্ভাবিত তত্ত্বের মধ্যে কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকা সত্ত্বেও তাঁর কৃতিত্বের অবদানস্বরূপ ট্রিনিটি কলেজ কর্তৃপক্ষ তাঁকে ফেলো হিসেবে নির্বাচিত করলেনএ যেনো এক দুর্লভ পাওয়া

এবার তিনি আলোর প্রকৃতি ও তাঁর গতিপথ নিয়ে গবেষণা শুরু করলেনআর এই কাজের প্রয়োজনেই তিনি তৈরি করলেন প্রতিফলক টেলিস্কোপ (Reflecting telescope)| পরবর্তীকালে মহাকাশ সংক্রান্ত গবেষণার কাজে যে উন্নত ধরনের টেলিস্কোপ আবিষ্কৃত হয়তিনিই তাঁর অগ্রগামী পথিক

নিউটন ট্রিনিটি কলেজের গণিতের অধ্যাপক হিসেবে নির্বাচিত হলেনএ সময় তিনি আলোর বর্ণচ্ছটা নিয়ে গবেষণার কাজে আত্মমগ্ন হলেনইংল্যান্ডের রয়াল সোসাইটিও নিউটনের বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজ শুরু হলে তাঁকে সোসাইটির সদস্য নির্বাচিত করলেনতখন তাঁর বয়স ২৯ বছর মাত্রইংল্যান্ডের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীদের পাশে তাঁর স্থান হলসোসাইটির প্রথম সভায় নিউটন তাঁর আলোকতত্ত্ব নিয়ে একটি প্রবন্ধ পাঠ করলেনতাঁর বিষয়বস্তুর সঙ্গে একমত না হতে পারলেও সোসাইটির অন্য সদস্যগণ উচ্চকণ্ঠেই তাঁর বৈজ্ঞানিক নিবন্ধের প্রশংসা করলেন

নিউটন তাঁর নিরলস গবেষণার মধ্য দিয়েই প্রমাণ করলেন, If the vavied as the invevse square, the orbit would be an elipse with the center of the force in one focus- এই আবিষ্কারের মাধ্যমে মাধ্যার্কষণ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠার কাজ সহজসাধ্য হলএতদিন মানুষের জানা ছিল না চন্দ্র-সূর্যের সঠিক আয়তন নিউটন তা নির্ণয় করলেনপ্রতিষ্ঠা হল মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্বআর এই তত্ত্বের যাবতীয় বিবরণ লিখলেন তাঁর Pricipia Mathmetical গ্রন্থেএই বই গ্রকাশের ফলে অধিকাংশ মানুষের কাছেই মনে হলো এই বই জটিল দুর্বোধ্যএজন্য নিউটনের এক দার্শনিক বন্ধু একদিন জিজ্ঞাসা করলেন, কিভাবে তোমার লেখার অর্থ বোঝা সম্ভবনিউটন তাকে একটি বইয়ের তালিকা দিয়ে বললেন, এই বইগুলো আগে পড়ুন তাহলে আমার তত্ত্ব বোঝা সম্ভব

১৬৪৭ সালে Philosophiac Naturalis pricipia Mathmatica প্রকাশিত হয়এই বইয়ের প্রথম খণ্ডে নিউটন গতিসূত্র সন্বন্ধে আলোচনা করেছেনতিনটি গতিসূত্র হল, i) প্রত্যেকটি বস্তু চিরকাল সরলরেখা অবলম্বন করে সমবেগে চলতে থাকে ii) বস্তুর ওপর প্রযুক্ত বল বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হারের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে ক্রিয়া করে, ভরবেগের পরিবর্তনও সেদিকে ঘটেiii) প্রত্যেকটি ক্রিয়ার সমান বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে
দ্বিতীয় খণ্ডে নিউটন গ্যাস ও ফ্লুইড বস্তুর গতির কথা আলোচনা করেছেন গ্যাসকে কতকগুলো স্থিতিস্থাপক অণুর সমষ্টি ধরে নিয়ে তিনি বয়েলের সূত্র প্রমাণ করেনগ্যাসের উপর চাপের প্রভাব বিশ্লেষণ করতে গিয়ে পরোক্ষভাবে শব্দ তরঙ্গের গতিবেগও নির্ধারণ করেন

তৃতীয় খণ্ডে মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্ব সন্বন্ধে খুঁটিনাটি বিষদভাবে আলোচনা করেন তিনি উপলব্ধি করেছিলেন মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবেই সূর্যকে কেন্দ্র করে গ্রহগুলো ঘুরছেতেমনি পৃথিবীকে কেন্দ্র করে চাঁদ ঘুরছেদুটি বস্তুর মধ্যে মহাকর্ষীয় বল তাদের ভরের সমানুপাতিক এবং দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব পৃথিবীর ব্যাসার্ধের ৬০ গুণএই দূরত্ব থেকে চাঁদ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছেনিউটন লক্ষ্য করেছিলেন সূর্য ও গ্রহগুলোর মধ্যে প্রত্যেকটি গ্রহ ও তাদের উপগ্রহগুলোর মধ্যে পৃথিবী, সমুদ্র ও চাঁদ এবং সূর্যের মধ্যে এমনকি জোয়ার-ভাটা ও সাধারণভাবে যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যে একই মহাকর্ষ তত্ত্ব কার্যকরী

নিউটনের তত্ত্বের সমালোচনা করা হলো, তিনি তাঁর তত্ত্বে বিশ্বপ্রকৃতিকে যেভাবে বিবেচনা করেছেন তা থেকে মনে হয় এ সমস্তই যেন এক বিশৃঙ্খল মনের প্রাণহীন সৃষ্টির কাহিনীএর জবাবে নিউটন বললেন প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বপ্রকৃতি এমন সুশৃঙ্খল সুসামঞ্জস্যভাবে সৃষ্টি হয়েছে মনে হয় এর পশ্চাতে কোন ঐশ্বরিক স্রষ্টা রয়েছেন

১৬৭১ সালে তিনি লন্ডনের রয়াল সোসাইটির সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন১৬৭২ সালে তাঁর প্রথম বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থ আলোক বিজ্ঞানপ্রকাশিত হয় ১৬৮৪-১৬৮৬ সালে তিনি লেখেন তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ প্রিন্সপিয়া১৬৮৯ সালে তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন ১৬৯৬ সালে তিনি সরকারি টাকশালের ওয়ার্ডেন এবং পরে প্রধান পদ লাভ করেন১৭০৩ সালে নিউটন পেলেন এক অভূতপূর্ব সম্মানতিনি রয়াল সোসাইটির সভাপতি আমৃত্যু তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন

নিজেই নিজের বিরাট তত্ত্বকে সঠিকভাবে চিনতে পারেন নি বিজ্ঞানী নিউটন অসাধারণ আবিষ্কারের পরও তিনি ছিলেন অসুখী মানুষএই মহান বিজ্ঞানী মৃত্যুবরণ করেন ১৭২৭ সালের ২০ মার্চ

ইমেইল: walisearch@yahoo.com

সাদ আব্দুল ওয়ালী
Latest posts by সাদ আব্দুল ওয়ালী (see all)

About সাদ আব্দুল ওয়ালী

প্রধান সম্পাদক, www.e-learningbd.com। সহকারী ব্যবস্থাপক, আইটি, উইন্টার ড্রেস লিমিটেড। বি.এস.এস., রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। হায়ার ডিপ্লোমা ইন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, এপটেক কম্পিউটার এডুকেশন। বই প্রকাশঃ ১. ডেটাবেজ প্রোগ্রাম: এসকিউএল সার্ভার, ২. ওরাকল ও ডেভেলপার (সাদ আব্দুল ওয়ালী ও মাহবুবুর রহমান), ৩. বিজ্ঞান মনীষা, ৪. আবিষ্কারের ইতিকথা। বিভাগীয় সম্পাদক, ছোটদের জন্য বিজ্ঞান, বিজ্ঞানী.org । ই-মেইল: walisearch@yahoo.com

Check Also

প্রকৃতিপ্রেমিক, জীববিজ্ঞানী ও লেখক অধ্যাপক দ্বিজেন শর্মা

‘মানুষ, বৃক্ষের মতো আনত হও, হও সবুজ …’  এমন কথা একজনই বলতে পারেন তিনি হচ্ছেন …

ফেসবুক কমেন্ট


  1. সাদ, Fantastic – well crafted insightful biography. Thanks, শফিউল

  2. সাদ আব্দুল ওয়ালী

    স্যার, ধন্যবাদ আপনাকে।

  3. সাদ, Keep weaving a better tomorrow, always…. Thanks, শফিউল

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।