সফটওয়্যারের স্বাধীনতাযোদ্ধা রিচার্ড স্টলম্যান

স্বাধীনতার
আকাঙ্খা প্রতিটি মানুষের মাঝেই আছে। মানবসভ্যতার জন্মলগ্ন থেকেই মানুষ
স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যুদ্ধ করে আসছে। তথ্যপ্রযুক্তির বিশ্বেও এখন
বিচিত্র এক যুদ্ধ চলছে। এই যুদ্ধ সফটওয়্যারের স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ।
বিচিত্র এই যুদ্ধের মহানায়কের নাম রিচার্ড ম্যাথু স্টলম্যান। লোভী
সফটওয়্যার ব্যবসায়ীদের কালো থাবার মুখে তিনিই বিশ্ববাসীকে উচ্চারণ করতে
শিখিয়েছিলেন এক সাহসী শ্লোগাণ-সফটওয়্যারের স্বাধীনতা চাই!

১৯৫৩ সালের ১৬ মার্চ নিউ ইয়র্ক সিটিতে জন্ম নেয়া এই রিচার্ড স্টলম্যান
প্রথম প্রোগ্রামটি লিখেন হাই স্কুল গ্র্যাজুয়েশনের কিছুদিন পরে। তখন তিনি
রকফেলার ইউনিভার্সিটির জীববিজ্ঞান বিভাগের গবেষনাগারে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে
কাজ করতেন। তবে ইতোমধ্যে তার ক্যারিয়ার গণিত এবং পদার্থবিজ্ঞানের পথেই
এগিয়ে গেছে, যদিও তার তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষকরা মনে করতেন তিনি হয়তো
জীববিজ্ঞানেই উচ্চশিক্ষা গ্রহন করবেন।

১৯৭১ সালের জুন মাসে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র
হিসেবে তিনি ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
গবেষনাগার একজন প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করার সুযোগ লাভ করেন। একজন হ্যাকার
হিসেবেও তার হাতে খড়ি হয় সেখানেই। হ্যাকিংয়ের কথা শুনে মোটেও চমকে উঠবেন
না যেন। তখনকার দিনে হ্যাকিংয়ের সংজ্ঞা ছিল একেবারেই অন্যরকম। তখন
কম্পিউটার এবং এর নিরাপত্তা সম্পর্কে যারা খুব দক্ষ ছিলেন তাদেরকে হ্যাকার
বলা হতো। হ্যাকিংয়ের যাত্রা শুরু এমএইটি’র কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
গবেষনাগারেই। স্টলম্যান ‘RMS’ নামে খুব অল্প দিনের মাঝে এমআইটি’র হ্যাকার
সমাজে জনপ্রিয় হয়ে উঠেন। উল্লেখ্য, ‘RMS’ তার পুরো নাম রিচার্ড ম্যাথু
স্টলম্যানের সংক্ষিপ্ত রূপ। হ্যাকার হিসেবে তার বেশ কিছু আলোচিত ঘটনাও
আছে। ১৯৭৭ সালে এমএইটির কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের ল্যাবে প্রত্যেক
ছাত্রদের কম্পিউটারে লগইন করার জন্য আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড দেয়া হয়।
যথারীতি স্টলম্যানের এই পাসওয়ার্ডের শৃঙ্খল মোটেও পছন্দ হলো না। তিনি
পাসওয়ার্ড ভেঙ্গে সবার পাসওয়ার্ড তুলে দিয়ে সবাইকে ই-মেইলে জানিয়ে দিলেন।
এরই মাঝে স্টলম্যান এমআইটি-তে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর শুরু করেছেন।

আশির দশকের শুরুতে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের বিকাশের সাথে সাথে কপিরাইটের
বাড়াবাড়ি শুরু হয়। এর ফলে অনেক দাম দিয়ে সফটওয়্যার কিনেও ক্রেতারা তা
স্বাধীনভাবে ব্যবহারের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে শুরু করেন। শুধু তাই নয়
ব্যবসায়ীরা সফটওয়্যার কপি করা বা না কিনে বন্ধুর কাছ থেকে নিয়ে সফটওয়্যার
ব্যবহারের মতো বিষয়গুলোকে ‘চুরি’র মতো নোংরা কাজের সাথে তুলনা করতে শুরু
করে। এর মাঝে এমআইটি’র গবেষনাগারেও একটি ঘটনা ঘটে। ১৯৮০ সাল। একদিন
স্টলম্যান ৫০ পাতার একটি জরুরী ফাইল প্রিন্ট করতে দিয়েছেন। লেজার
প্রিন্টারটি অন্য তলায়। স্টলম্যান গিয়ে দেখেন প্রিন্টারের ট্রে-তে মাত্র
চারটি পাতা পড়ে আছে, তাও অন্য আরেকজনের। তার ফাইলের একটা পাতাও প্রিন্ট
হয়নি। জ়েরক্স ৯৭০০ মডেলের এই প্রিন্টারটি এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান থেকে
বিনামূল্যে পাওয়া। স্টলম্যান এই সমস্যা সমাধানের জন্য প্রিন্টার
সফটওয়্যারের সোর্স কোডে কিছু পরিবর্তন করলেন যেন প্রিন্টারে ফাইল প্রিন্ট
হয়ে গেলে বা প্রিন্টার ব্যস্ত থাকলে ল্যাবের কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা
তাৎক্ষনিক বার্তা আকারে দেখায়। এমআইটি’র ল্যাব স্টলম্যানের রূপান্তর করা
এই সফটওয়্যারটি প্রত্যাখান করে, কারন এটি অন্য একটি সফটওয়্যারকে রূপান্তর
করে তৈরি করা। এই ঘটনাটি সফটওয়্যারের ভবিষ্যত স্বাধীনতাযোদ্ধা স্টলম্যানের
উপর বেশ বড়সর প্রভাব ফেলে।

এরই মাঝে এমএইটি’র হ্যাকার সমাজেও ভাঙ্গন ধরেছে। এমএইটির হ্যাকার
সমাজের শেষ সদস্য হিসেবে তিনি নন-ডিসক্লোসার এগিমেন্ট স্বাক্ষর করতে
অস্বীকার করেন। এই চুক্তির শর্ত ছিল নিজের ডেভোলপকৃত সফটওয়্যারের সোর্স
কোড কাউকে দেয়া যাবে না। রিচার্ড স্টলম্যান এই চুক্তিকে ‘অনৈতিক’ এবং
‘অসামাজিক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। একটি নিশ্চিত জীবনযাপনের হাতছানিকে দূরে
ঠেলে ১৯৮৪ সালের জানুয়ারি মাসে এমআইটি’র প্রোগ্রামারের চাকুরি ছেড়ে দেন।
মুক্ত সফটওয়্যার তৈরির লক্ষ্যে পুরোটা সময় গনুহ (GNU) প্রকল্পে ব্যয় করা।
গনুহ প্রকল্পের ঘোষনা অবশ্য আগের বছরের সেপ্টেম্বর মাসেই দিয়েছিলেন।
সফটওয়্যারের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরুর গল্প মোটামুটি এই। কিন্তু শুধু যুদ্ধ
শুরু করলে তো হবে না, চাই অস্ত্র, চাই মানুষ…। স্টলম্যান বুঝতে পারছিলেন
মানুষের হাতে শুধু উন্মুক্ত সফটওয়্যার তুলে দিলেই হবে না, সেই
সফটওয়্যারগুলো চালানোর জন্য একটি উন্মুক্ত অপারেটিং সিস্টেমও তো চাই।

১৯৮৫ সাল। মার্চ মাসে প্রকাশিত হয় গনুহ প্রকল্পের ইশতেহার । এই
ইশতেহারে গনুহ প্রকল্পের বিভিন্ন লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরার পাশপাশি
জানানো হয় ইউনিক্স ভিত্তিক একটি ফ্রি অপারেটিং সিস্টেম তৈরির কথা।
ইউনিক্সের মতো হলেও এই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা যাবে একদম বিনে
পয়সায়। এছাড়াও মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলনকে ছড়িয়ে দিতে সে বছরের ৪ অক্টোবর
গঠন করেন ফ্রি সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন নামের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। মুক্ত
সফটওয়্যারের বিতরন এবং রুপান্তর যেন কপিরাইটের হুমকির মুখে না পড়ে সেজন্য
স্টলম্যান এক নতুন ধারনার জন্ম দেন যার নাম ‘কপিলেফট’। কপিলেফটের ফলে একটি
সফটওয়্যার স্বাধীনভাবে ব্যবহার করা ছাড়াও ব্যবহারকারী এর পরিবর্তন করতে
পারবেন, এমনকি এই সফটওয়্যারকে রূপান্তর করে একটি নতুন সফটওয়্যারও তৈরি করা
যাবে। এজন্য কারো অনুমতি নিতে হবে না বা এর জন্য কোন প্রকার অর্থও প্রদান
করতে হবে না। কপিরাইটের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়, আর
অন্যদিকে কপিলেফট ব্যবহারকারীর স্বাধীনতা বজায় রাখতে সদা সচেষ্ট। তবে এর
মূল উন্নয়নকারীর অবদান যেন ক্ষুন্ন না হয় সেজন্য কিছু শর্তও থাকে।
উল্লেখ্য, কপিলেফটের ক্ষেত্রে এখন বেশ কিছু লাইসেন্স আছে-GPL, LGPL, FDL।
স্টলম্যানের এসব নিত্যনতুন ধারনা অনেকেই আকৃষ্ট করে তুলে। ফলে এ প্রকল্পে
সাড়া দিয়ে বিভিন্ন ব্যাক্তি এবং প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করে।

নব্বই দশকের শুরু… গনুহ অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত হবার অপেক্ষায়। তবে
এর একটি বড় অংশ তখনও বাকী, আর সেই অংশটি হলো অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল।
সেই কাজটিকে সহজ করে দেন ফিনল্যান্ডের হেলসিংকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র
লিনাস টরভেল্ট। ইউনিক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ‘মিনিক্স’ নিয়ে শখের বশে
কাজ করতে করতে ১৯৯১ সালের মার্চ মাসে লিনাস তৈরি করে ফেলেন একটি অপারেটিং
সিস্টেম কার্নেল। ফলে গনুহ অপারেটিং সিস্টেমের কার্নেল হিসেবে একেই বেছে
নেয়া হয়, জন্ম নেয় মুক্ত সফটওয়্যার যুদ্ধের সবচেয়ে কার্যকরী
অস্ত্র-‘লিনাক্স’! লিনাসের নামানুসারেই এর নামকরন করা হয়। ফলে অনেকেই
ধারনা করে বসেন লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের পুরোটাই বোধহয় লিনাসের তৈরি
করা। আসলে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বেশির ভাগ অংশ তৈরি না করেও
লিনাক্সের সাথে সাথে লিনাক্সের জনক হিসেবে সারা বিশ্বে জনপ্রিয় হয়ে
উঠেছেন লিনাস টরভেল্ট। লিনাক্স আসার পরপরই মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলন একটি
নতুন মাত্রা পায়। উন্মুক্ত সোর্সকোড ভিত্তিক এই অপারেটিং সিস্টেম
কম্পিউটার ব্যবহারকারী এবং প্রোগ্রামারদের সামনে নতুন দ্বার উন্মোচন করে।

স্টলম্যান একজন সাধারন ছাত্রের মতো সস্তা জীবন-যাপনই বেশি পছন্দ করেন।
মহাত্মা গান্ধী, মার্টিন লুথার কিং, নেলসন ম্যান্ডেলা, অং সাং সুচি’র মতো
মানুষেরাই তার জীবনে বেশি প্রভাব ফেলেছেন বলে মনে করেন তিনি। ব্যাক্তিগত
জীবনে নাস্তিক; জন্মসূত্রে খ্রিষ্টান হলেও ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা কখনও পালন
করা হয় না। কাজ শেষে অফিসেই ঘুমিয়ে পড়েন। মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না। তার
ব্যাক্তিগত সম্পদ বলে তেমন কিছুই নেই। আসলে প্রায় গত তিন দশক ধরে তার
ধ্যান-জ্ঞান একটাই, আর তা হলো মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

তথ্যপ্রযুক্তির মতো বিশ্ব রাজনীতিকেও বানিজ্যের আওতামুক্ত করার
পক্ষপাতী স্টলম্যান। তিনি মনে করেন, রাজনৈতিক ক্ষমতা সর্বাগ্রে লোভী
ব্যবসায়ীদের হাতে চলে যাওয়াতেই গণতন্ত্রের মুক্তি সম্ভব হচ্ছে না। তাই
ব্যবসায়ীদের হাত থেকে রাজনৈতিক ক্ষমতা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব না হলে
গনতন্ত্র তথা মানবতার মুক্তি সম্ভব নয়। এছাড়াও মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের
অগ্রদূত স্টলম্যান মনে করেন সফটওয়্যারের বানিজ্যিকরন পৃথিবীর প্রধান
সমস্যা নয়। তাঁর মতে, বর্তমানে বিশ্বের এক নম্বর সমস্যা হলো পরিবেশ দূষন
এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন (Global Warming)।

মুক্ত সফটওয়্যার সম্পর্কে স্টলম্যান প্রচুর প্রবন্ধ লিখেছেন। তার
সবেচেয়ে বিখ্যাত প্রবন্ধের নাম-কেন সফটওয়্যারের মালিক থাকা উচিত নয়?
অনেকেই বলেন, মুক্ত সফটওয়্যার মানে হচ্ছে মেধার অপচয় বা মুক্ত সফটওয়্যার
তৈরি করে কোন লাভ নেই । তাদের এসব প্রশ্নের সব জবাব আছে এই প্রবন্ধে। এ
পর্যন্ত অনেক ভাষায় এই প্রবন্ধটি অনুবাদ করা হয়েছে। সায়েন্স ফিকশনের ভক্ত
স্টলম্যান দুটি সায়েন্স ফিকশনও লিখেছেন। সফটওয়্যার কপিরাইট এর প্যাটেন্টের
বিরূদ্ধে মানুষকে সচেতন করতে তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
২০০৬ সালে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কেরলায় রাজ্য সরকারের
স্টলম্যানের এক বৈঠকের পর সরকার এই রাজ্যের প্রায় সাড়ে বারো হাজার উচ্চ
বিদ্যালয়ে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম মাইক্রোসফট উইন্ডোজের বদলে
উন্মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার সিদ্ধান্ত নেয়।

সফটওয়্যার কপিরাইট আর প্যাটেন্টের চোখ রাঙ্গানি উপেক্ষা করে তিনি প্রথম
বিশ্ববাসীকে দেখিয়েছিলেন মুক্ত সফটওয়্যারের স্বপ্ন। তার স্বপ্ন ছুঁয়ে গেছে
সমস্ত বিশ্বকে। এর বড় উদাহরন সম্ভবত আমাদের এই বাংলাদেশ। প্রযুক্তি বিমুখ
একটি জাতি হিসেবে আমাদের দুর্নাম থাকলেও আমাদের তরুন সমাজ এখন স্টলম্যানের
মন্ত্রে দীক্ষিত। আসলে যেকোন যুদ্ধে অনেকেই অংশগ্রহন করে, তবে সেই যুদ্ধ
কাউকে না কাউকে শুরু করতে হয়। সেই শুরুটা তিনিই করেছেন। তাহলে এই
সফটওয়্যার যুদ্ধের মহানায়ক তিনি ছাড়া আর কে হবেন?

[লেখাটি কিছুটা পরিবর্তিত রূপে বাংলা উইকিতে অন্তর্ভুক্ত। ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত]

About বিপ্র রঞ্জন ধর

Check Also

এডজ কম্পিউটিং (Edge Computing) কি?

ডিভাইসের উপরেই ব্যবহারকারিদের আরো কাছে কম্পিউটিং এবং তথ্য এর প্রোসেস আরো দ্রুত করার অত্যাধুনিক একটি …

ফেসবুক কমেন্ট


  1. this is one of the best topic that i ever read before…

  2. বিপ্র রঞ্জন ধর

    moheeb,

    ধন্যবাদ আপনাকে…

  3. অনেক কথাই মনে আসছে। কিন্তু কিছুই বলতে পারছিনা। এরকম একজনকে কি বলে সম্মান করতে হয় তা আমার জানা নাই। তবে এতটুকু বলতে পারি স্বাধীন বলতে শব্দটি মূল অর্থ হয়ত তার চেয়ে বেশে কেউ বলতে পারবে না।

    আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই রকম একটি তথ্য মূলক পোষ্ট দেওয়ার জন্য।

  4. না আবার না পড়ে পারলাম না।
    সত্যিই জোন একটি পেস্ট।

    রেটিং দেোয়ার ব্যবস্তা থাকলে অবস্যই ১০০%

  5. না আবার না পড়ে পারলাম না।
    সত্যিই জোস একটি পেস্ট।

    রেটিং দেওয়ার ব্যবস্তা থাকলে অবস্যই ১০০%
    নাই তাতে কী?
    সত্যই তো ১০০তে ১০০ দেওয়ার মত।

  6. @Nurujjaman Razib
    অনেক ধন্যবাদ আপনাকে…

  7. Computer, software, technology….. Aei term gulor shathe porichoy olpodiner na holeo abar khub beshidinero noy!
    Jantam na onek kisui….. Aei marattok post ta theke onek kisu janlam!
    Salute to Mr. Hacker ebong take, jini aei post ta koresen 🙂

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।